গোবিন্দ-মন্দির (সামাজিক উপন্যাস) | Gobinda-mandir (samajik Upanyas)

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
১২ গোবিল্দ-মন্দির কতিপয় বয়সী রমণী রাধারাণীকে বযুঝাইতে লাগিল যে, স্বামীর মৃত্যুতে স্ত্রীর পক্ষে এত উচ্চৈঃস্বরে ক্রন্দন করা cz কেবল নিল্পজ্জতাই দেখায় তাহা নয়, ইহাতে মৃত স্বামীর পারলৌকিক অমঙ্গলও Boal থাকে । কাদিতে হইলে ঘরের এককোণে বসিয়া নীরবে Stars হয়। রাধারাণী নিল্লচ্জতার জন্য কোন foul করিল না। এই "দুঃসময়ে তাহার আবার ae সরম কি ? তাহার মৃত স্বামীর যদি পারলৌকিক কোন অমঙ্গল ঘটে কেবল ইহা ভাবিয়া সে ঘরের ভিতর যাইয়া] নীরবে অশ্রুবর্ষণ করিতে লাগিল। কিন্তু নীরব ভ্রন্দনে তাহার শোকমন্তপ্ত হৃদয়ের ভার আরে বদ্ধিত হইতে লাগিল । তাহার Soa) হইতেছিল, সে আবার চিৎকার করিয়৷ কাদে, কেবল দারুণ দেশাচারের কথা স্মরণ করিয়৷ সে তাহার ছুর্দমনীয় মনের বেগ অতি কষ্টে দমন করিতে চেষ্টা! করিতে লাগিল | তাহার মনে সময় সময় প্রশ্ন উদয় হইতেছিল যে, মৃতের অন্যান্য আত্মীয়বর্গের উচ্চ Awe যদি পারলৌকিক অমঙ্গল না ঘটে, তবে কেবল স্ত্রীর উচ্চ ক্রন্দনেই বা তাহা হইবে কেন ? WEAK ইহা একটা দেশাচার মাত্র | সময় পরিবর্তনশীল | সময়ে শোকষন্তপ্ত anaes শাস্তিল৷ভ করে। সময়ের পরিবর্তনে রাধারাণীর শ্বশুরালয়েও কথঞ্চিং শাস্তি বিরাজ করিতে লাগিল। সেই উচ্চ ব্রন্দনের রোল ক্রমশঃ ক্ষীণ হইতে ক্ষীণতর ধারণ করিল। খাওয়া-পরা,



Leave a Comment