সেই আদিম সন্ধান | Sei Adim Sandhan

ATS মা-স-ই লাঁলতাকে বলোছল, মেয়ের বাবা প্রত বছর দু-সপ্তাহের জন্যে মেয়েকে $নজের কাছে 1নয়ে যায় । নিজে 1দল্লণী এসেই নয়ে যায় | 'আচ্ছা ? একটা প্রশ্ন করব? লাঁলতার বিত্ত কণঠস্বরে রাজীব বেশ মজা পেয়োঁছল । প্রশ্নের প্রয়োজন নেই । আঁম জান তোমার মুখে কোন প্রশ্নটা ঝুলছে ৷ জবাব Tato: মেয়ের বাপের সঙ্গে সীতা মা-সে'র সম্পর্কটা তোমাকে কোতূহলী করছে ।” TS করে বুঝলে ?' “আমি তো আ্যাডভোকেট ! সাক্ষীর মুখের পানে তাঁকয়েই তার মনের কথা টের পেয়ে যাই VP? 'ভদ্রলোক Trees এসে ওর সঙ্গেই থাকেন ॥ 'তার নানে এ-নয় যে ওদের সম্পর্কের fas. আর অনবাঁশৎ্ট আছে । ভদ্রলোক নিশ্চয় শপ; সীতা মা-সে*র মেয়ের বাবা, Goo’ প্রৌোমক ও sees, তার চেয়ে Tees নয় । “তার মানে ওদের মধ্যে —’ Tee, ঘটে ATP সকাল বেলার এক MGT দ্রমণের অনেকটা সময় এখনও, মৃত্যুর এই চার বছর পরেও, লালতা দখল করে রাখে । অনেক ঘটনা মনে পড়ে রাজীব TILIA, অনেক চালাঁচ্ন sates পদয়ি ছাঁড়য়ে পড়ে । এমন একটা সকালও যায় না যখন ভ্রমণর সময় লাঁলতার মৃত্যুর দ্‌শ্যটা রাজীব মাথ্যরের চোখের সামনে ভেসে না ওঠে ৷ SATA সঙ্গে সঙ্গে এখনও রাজীবের হৃৎাপণ্ড কয়েক মুহুর্তের জন্যে BY হরে যায়, দেহটা অবশ হয়ে আসে ৷ চোখের পলকে সে ZO TA কেটে যায়, পদক্ষেপ ক্ষান্ত হয় না, দেহটা চলে OTA, শুধু মন পেছনে পড়ে থাকে ATTA হোমের কোঁবনে-_ কানের মধ্যে বাজতে থাকে লাঁলতার শেষ কথাগ্যাল ; “তাঁম বড় একা হয়ে যাবে 1 এমন যাঁদ কাউকে পাও যে ভাস্বতীঁকে নজর মেয়ের মত ভালবাসবে, Bly আবার বয়ে কোরো ৷ তাতে আমার কোনও দুঃখ হবে না । nae a চা খেতে খেতে চারখানা সংবাদপল্ন পড়ে নেয় AMS মাথ্যর ৷ প্রত্যেকটার সবটাই পড়তে হয় না, সময়ও নেই, তবে সবল্টাই প্ঠাগ্যালর ওপর চোখ ব্যাঁলয়ে যেতে হয় । ভারতবর্ষের সাংবাঁদকতার কয়েকটা বড় বড় নয়মের মধ্যে একটা হল ঃ কোনও একাঁট ইংারাঁজ দৈনককেও সর্বভারতীয় বলা যায় ১৮