নিশিলতা | Nishilata

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
॥ দুই ॥ HH নগ্র মাঠেব পথে গেরুয়া yc উড়িয়ে গাডি চলছিল | পথের দুপাশে কেয়াঝোপ। কোথাও নিঃসঙ্গ শিমুলের লাল ফুল আলে করে আছে। শীত কমে গেছে--তবু ফাক! মাঠের শিরশিরে হাওয়ায় মুখের ঠাণ্ডা-ঠা ণ্ডা ভাবটি carpal cate বেশ মিষ্টি লাগে। ছইয়ের বাইরে ঝুকে নিশি তাকিয়ে ছিল বাইরের দিকে। চিরুটি রেলষ্টেশানর লালু ঘরগুলি CHAT যাচ্ছে। লাইপণের ফটক পেরোলে ওপাশে পাকা পীচের সড়ক । দুপাশে ঘন গাছপালা! শিরায় বট অশখের সারি, কোথাও শিমল কৃষ্ণচূড়া রাধাচুড়া | দূর থেকে লাল লাল ফুল দেখা যায় । পথের ওপর গাঢ় ছায়া। পাখির ডাক | গাড়ির চাকার একটানা ক্ট্যাচর্কোচ শবে যে ঝিমুনি লাগে, এখানে আসতেই কেটে যায় । চোণের ওপর ছায়ার নিবিডতা ঘোর এনে দেয় রোদের মাঠ পেরিয়ে এসে ৷ দেই ঘোর লাগ! চোখে fafa সব দেখছিল | পিসি চুপ করে আছে। কিন্তু আলতোভাবে নিশির একখানি হাত ধরে আছে সবসময় । নিশি কথা বললে, প্রশ্ন করলে, নিঃশক্ে হেসে মাথাটা] একটু দবোলাচ্ছে মাত্র। ওদিকে ধনার গুনগুনের ব্রিম নেই ৷ cep মধ্যে সে ate ফিরিয়ে নিশিকে বলছে, কেমন লাগছে গো *৭ কেমন-লাগাটি বুঝিয়ে বলা কঠিন । গাড়ি চাপবার সঙ্গে সঙ্গে বাধে1- বাধে ভয়-ভয় ভাবটুকু কখন কেটে গেছে fafa) ae এখন যত পথ অিক্রিম করছে ততই বাক লাগছে । esis তোরে ঘৃমভেড়ে মেলায থাকতে হবে বলে কেন যে অমন দারুণ ভয় পেয়েছিল পেয়ে হুড্মুড করে "ছুটে বাবার কাছে ধর্না দিয়েছিল ! এখন ota হাসি পাচ্ছে শুধু। crea বাবাকে একা ফেলে এল, এতে কোন দুঃখের গন্ধ নেই । মনে হয়, বাথাও জলের ভিতর তলিয়ে ছিল এতদিন, আজ SH করে মাথা তুলেছে--তারের দিকে we এগিয়ে চলেছে কে । হাইওয়ের ava গাড়ির চাকায় আর ক্যাচকোচ শব্দ নেই YRS চাকা দুটিও যেন স্বস্তির একটানা শ্বাস ফেলে চলেছে শে] শে] করে। বলদছুটিও লেজ নাড়ছে না-- দুলে দুলে Bey পা ফেলছে | Qo



Leave a Comment