For Complaints/Suggesstions related to this material, please clickHere
বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)
(Click to expand)সমস্ত জীবনটাই উৎসর্গ করতে পাবব, যেখান থেকে কোনো অব-
স্থায় সরে আসার প্রশ্নই থাকবে না ।১* এই একাগ্র আদর্শনিষ্ঠা সম্বন্ধে নিজেই লিখেছেন : যদি জগ-
তের ব্যবহারে আমার attitude পরিবর্তন হয়, অ্থাও দুঃখ,
নৈরাশ্য প্রভৃতি আনে, তাহা হইলে বৃঝিব আমার দুর্বলতা। কিন্ত্ত
যে রকম আকাশের দিকে যার লক্ষ্য, সম্মথে পর্বত আসছে কি Br
আসছে তার যেমন জ্ঞান ACG ALL সেই রকম WA একমাত্র লক্ষ্য
mission এর দিকে, আদর্শের দিকে, তার ওসব দিকে মোটেই
ভ্রাক্ষেপ নেই 1১১ বিবেকানন্দ তাঁর ইচ্টদেবতা বলে, তাঁরই আদর্শে সূভাষও
একদিন গুরুর সন্ধানে গৃহত্যাগ করেছিলেন 1১২ ব্যর্থ হয়ে তাঁকে
ফিরতে হয়েছে ঠিকই, কিন্তু ততদিনে বিবেকানন্দের মতো তিনিও
হয়েছেন প্রেমিক সম্ম্যসী । এতদিনের অধরা ঈশ্বরকে তিনি দেশ-
জননীর মধ্যেই খুঁজে পেয়েছেন। সেইজন্য সুভাষের কাছে এই
তারতবর্ষই সেই চির-আরাধ্যা পরমেশ্বরী | বিবেকানন্দের সেই বজ্রনির্ঘোষ--ভূলিও না জন্ম হইতেই তুমি
মায়ের নিকট বলিপ্রদত্ত-_সুভাষকে Carat করে তোলে ৷ নিজেকে
সমর্পণ করার ব্যাকুলতায় সুভাষ অস্থির হয়ে ওঠেন ৷ তিনি অনু-
ভব করেছেন : যে ব্যক্তি: কোনও মহান আদর্শকে নিঃস্বার্থভাবে
ভালবাসার দরুণ দুঃখ পায়, তার কাছে দুঃখক্বেশ অর্থহীন aq | £খ তার কাছে আনন্দ বলে প্রতীয়মান হয় এবং সেই আনন্দ অমু- তের মত তার শিরায় শিরায় সঞ্চার করে দেয়। আদমের চরণে
যে আত্মসমর্পণ করতে পারে, সে-ই কেবল জডাঁবনের অর্থ বুঝতে
পারে এবং জীবনের অন্তনিহিত রসের সন্ধান পেতে পারে ।১* এই আদর্শবোধ থেকেই আসে আত্মতযাগের মহৎ প্রেরণা |
সুভাষ পরবত্তীকালে স্বীকার করেছিলেন যে, ওটেনকে আঘাত করে-
ছিলেন অনঙ্গ দাস ।১ঃ অথচ দুরপনেয় কলঙ্কের কালি মেখে, নিজের