For Complaints/Suggesstions related to this material, please clickHere
বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)
(Click to expand)ও একটু হেসে বললে, তুই যে সারেঙের পেটোয়া | হেসে উঠলাম । ওর হাত ধরে বললাম, মনে থাকে যেন । ওদের
ভদ্জিয়ে-ভাজিয়ে ষেমন করে হোক, সব কাজ শিখে নিতে হবে । উন্নতি
নিশ্চয়ই করতে হবে জীবনে । নিশ্চয়ই | তারপর সত্যিই আবার একদিন ও আমার কেবিনে ফিরে এল |
এবং শুধু তাই নয়, জাহাজ যাবে কলকাতা থেকে কলম্বো-_নির্বাপিত
ফানেসে প্রথম আগুন দেবাব aera) ডিউটি পড়ল আমাদের দুজনেরই
একসঙ্গে । মহা আনন্দে দুজনে ফায়ারম্যানদের সঙ্গে একেবারে হাত
মিলিয়ে কাজ করতে লাগলাম সেদিন ৷ ফায়ারম্যানবা প্রত্যেক ফানেসের
“erata cai আধ ফুট উঁচু করে কয়লা সাজিয়েছে। আমবা
তারপরে, মাঞ্খানকার ফার্নেসের দরজার কাছে কিছু বড় কয়লাব খণ্ড
সাজালাম এক্কিমোদের বরফ-ঘর সাজানোর মত করে। দিলাম কিছু
কাঠ-কুটরে| আব তেলেভেজা! কটন্-ওয়েস্ট । অর্থাৎ, যেমন হয আব
কী, তেমনি করে আগুন ছ্বালালাম বয়লারে । ফাস্ট টিগেল আর
সারেঙ--ছুজনকেই দেখলাম খুব খুনী আমাদের ওপর | এর দুদিন পরে যখন আমরা কলকাতার পাইলটকে বিদায় দিয়ে
হুগলী পয়েন্ট আর লাইট হাউস ছাড়িয়ে সমুদ্রে অনেকটা দূর চলে
এসেছি, eee! ডিউটিতে নীচে আমাদের ছজনকেই ডেকে নিয়ে গেল
ফার্স্ট rea | সব-কিছু চেকৃ-আপের 79, গলদ্ঘর্ম হয়ে যখন calatcaa নাঁচে
দাড়িয়ে দুজনে একটু হাওয়া খাচ্ছি, Pre এল একটা! বড় মগে এক
মগ চা নিয়ে । বললে, খাপ বার কর | “খাপ” অর্থাৎ ‘ayy? এনামেলের ছুটো কাপ নিয়ে এল খ বি,
বললে, দাও | Boe বললে, এস, একটু বসি ৷ তিনজনে চা খেতে-খেতে গল্প করছি । টিঙেল কী মেজাজে ছিল কে
জানে | তার জীবনের কাহিনী বলতে শুরু Say সে-সব নানান দেশের >