রহস্যভেদী বাসব [খণ্ড-১৩] | Rahasyavedi Basab [Vol. 13]

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
-_ওষুধের কেরামতি আছে বলতে Ae আমাব কর্তা ডাক্তার বলেই, ওষুধটা খুঁজে বার করতে (পরেছেন। —fe যেন নাম? —‘ cag’ --আমার ভাই কিছু 'রেরু দরকার পড়বে। বিস্মিত গলায় Pol বলল, দরকার পড়বে মানে! তোমার কুকুর কই? -_আমার এক আত্মীয়ের কুকুর। ভারি yrs 1 ওদের ওষুধের কথাটা বলেছি। --কোন্‌ জাতের কুকুর? রীমা ইতস্তত করল। -_জাত?...মানে হ্যা...মনে পড়েছে, পমেরিয়ান। আকাশ থেকে পড়ল রুটী। -_বল কি। পমেরিয়ান তো সোফায় বসা কুকুর। ভারি শাস্ত মেজাজের হয়। তুমি বলছো-_ -_এক একটা এ রকম পাগল হয়ে যায়। ওষুধটা কবে দিচ্ছ বল? উনি চেম্বার থেকে ফিরলে চেয়ে রাখবো। কাল দুপুবে তুমি আমার ওখানে এস না। তখন দিয়ে দেব। AXA একটা ছোট প্যাকেট যথা সময় রীমার হাতে এসে AGA! রুটী মনে করিয়ে দিল মানুষের পেটে কোন ক্রমেই এই ওষুধ যেন না UT! ফল ভারি খাবাপ হবে। রীমা এসন ভাল ভাবেই বুঝতে পেরেছে ফল শুধু খারাপ হয়নি চমৎকারভাবে তার মনের মতই হয়েছে। . অস্বস্তিতে ভরা রাত রীমা কোনরকমে BST | তখন পাঁচটা কুড়ি 1 জানালার পর্দা সরিয়ে দেখল, আকাশ তেমন পরিষ্কার হয়নি। অন্ধকারভাব কেটে যেতে আরো কিছু সময় লাগবে। উদয় সেই একই ভাবে পড়ে আছে সোফায়। চোখ বন্ধ-- মূখে একটা কালচে ভাব নেমেছে। বীমা ওদিকে আর না তাকিয়ে বাথরুমে গিয়ে ঢুকল। ভয় ওকে কুরে কুরে খেযে চলেছে। প্রাতকৃত্য সেরে বাথরুম থেকে যখন বেরুল, ছটা বেজে গেছে তখন। ঘব্‌ থেকে করিডরে বেরিয়ে এল। চাবি লাগিয়ে দিল দরজায়। এরপর যতদূর সম্ভব নিজেকে সহজ করে নিয়ে সিঁড়ির মুখে এসে দাঁড়াল। হোটেল তখন গা ঝাড়া দিয়ে ওঠেনি। দুজন সুইপার ধোয়ামোছা করছে। রীনা সিঁড়ি পেরিয়ে নিচে নামল। কাউন্টার খালি। কাউন্টারের এক ধারে চাবিটা রেখে কাচের পাল্লা দেওয়া বড় দরজাটার দিকে এগিয়ে গেল। দরজার ওপারে যেতে পারলে আর কোন ভয় নেই! ঠিক এই সময়-- -_ম্যাডাম-_ বীমা চমকে উঠল। মুখ ফেরাতেই দেখতে পেল ওদের ফ্লোরের বেয়ারাক। সিঁড়ি পেরিয়ে নেমে ১৬



Leave a Comment