বিবেকানন্দের বিপ্লবচিন্তা [সংস্করণ-১] | Vivekanander Biplabchinta [Ed. 1]

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
বিবেকানন্দের বিপ্লবচিস্ত৷ ঘটানো যায়। এবং এই কর্মদক্ষতায় মানুষ যে সুধু বছরে তিনটি ফসলই তুলতে পারে তা নয়, গ্রামের চেহারাও AC দিতে পারে । আর তখনই ক্ৃষক-বিপ্রব রূপান্তরিত হবে গ্রাম-বিপ্লবে। গ্রামবাসীর তখন নিজেরাই মিলিত হয়ে গ্রামের জন্ত একটি ae পরিকল্পন] নেবে। গ্রামে একটি স্থুল করা, পুকুরগুলির সংস্কার করা, রাস্তাঘাট তৈরী sai ইত্যাদি কাজে তারাই, এগিয়ে আসবে | কারণ, তারা দেখেছে স্বীয় কর্মদক্ষতার নিদর্শন, তাদের বেড়েছে আত্মবিশ্বাস | সংক্ষেপে বল৷ যায়, তাদের ব্যক্তিত্বের বিকাশ-ঘটেছে | এই ব্যক্তিত্ব বিকাশের দিকে যদি জোর না দেওয়া যায় তবে কোন বিপ্লবই সার্থকতা লাভ করতে পারে না। স্বামীজীর ভাষায় : “লোকগুলিকে যদি আত্মনির্ভরশীল হতে CHICA 7 যায়, তবে জগতে যত প্রশ্বর্ষ আছে সব ঢেলে দিলেও ভারতের একটা ছোট গ্রামেরও যথার্থ সাহায্য করতে পার যায় না। এবারে দ্বিতীয় প্রসঙ্গটি নিয়ে আলোচন৷ sai ate) কি গণতন্ত্রে কি সমাজতন্ত্রে, নানান ধরণের শাসনকার্ধের কথা রয়েছে। এ সবেরই যূল উদ্দেশ, Ray | সুশাসনের ভার থাকে নির্বাচিত প্রতিনিধিদের হাতে, কিংবা কোনও গোষ্ঠীর হাতে, কিংবা কোন দলীয় নেতাদের হাতে। রাষ্ট্রনীতি- বিদের৷ এই স্থশাসনের ওপরই yer লক্ষ্য নিবিষ্ট রেখে ভুল করেন৷ মনে রাখতে হবে, Wry স্বশাসনের বিকল্প হতে পারে না! রাষ্ট্রকে ‘sag পীপল” ও “অব দ্য পীপল” হতে হবে ঠিকই, কিন্তু আসল কথাটি হল, “বাই দ্য Are এটার ওপরই জোর দিতে হবে বেশি। একটি রাষ্ট্র যতই কল্যাণযূলক হোক, তা সর্বগ্রাসী রূপ ধরলে রাষ্ট্রনীতির-আসল উদ্দেশ্ঠই ব্যর্থ হয়। স্বামীজী এই দিকটিই তুলে ধরে বলেছেন? দেবতুল্য রাজা দ্বারা সর্বতোভাবে পালিত ae কখনও স্বায়ত্তশাসন শেখে না; এ পালিত রক্ষিত সম্পর্ক দীর্ঘস্থায়ী হলে সর্বনাশ ॥ ব্যক্তিত্বের বিকাশ আসল কথা, চাই মুক্ত মানুষের সমাজ। আর এই Bory সাধনে প্রয়োজন, atecaa আত্মবিশ্বাসের ও আত্মশক্তির জাগরণ | শিক্ষার লক্ষ্য হওয়া দরকার মুক্ত TT সম্দেহবাদীরাই প্রগতির অগ্রদূত। তাই সব fag যাচাই করার মতো মুক্ত মন দরকার । কমিউনিস্ট চীনের ১২।১৩ [ cata J



Leave a Comment