দুই খান কথা | Dui Khan Katha

মনে হল এহো ST | লেখায় প্রতিবাদ আছে, সে সঙ্গে ভালমন্দ সমালোচনাও আছে। আছে মিথ্যার প্রতিবাদে আসল সত্যটাকে তুলে ধরা | বঙ্কিম সাহিত্যের দিকে তাকিয়েই মনে পড়ল সেই অহিফেন-সেবী কমলাকান্ত চক্রবর্তীর কথা। এতক্ষণে বুঝে গেলাম-চি স্তা শীল মশাই কমলাকান্তের মতোই বুদ্ধির আশ্রয় নিয়ে আত্মগোপন করে আছেন | পরক্ষণে মনে হল দুনিয়াতে কত নামইতো আছে হঠাৎ করে লেখক “চিন্তা শীল” হতে গেলেন কেন? চিন্তা করতে করতে বুঝলাম সমাজ, রাজনীতি, শিক্ষানীতি ইত্যাদি নানা বিষয়ে যিনি আলোচনা সমালোচনা করবেন তার চিন্তাশীল না হয়ে উপায় আছে? বুঝলাম-_লেখক সর্বক্ষণ চিন্তায় নিমগ্ন থাকেন | তবে চিন্তা থেকে শীল কথাটাকে আলাদা করলেন কেন? তারও একটি উদ্দেশ্য আছে। শীল একটা পদবি। অভিধানে এই শীল বিভিন্ন নামে বা অর্থে পরিচিত | সেগুলো হল AIST, ভব্যতা, শিষ্ঠতা, ভদ্রতা, CRABS, নাপিত ইত্যাদি । আমাদের সমাজে শীল বা নাপিতকে অত্যন্ত SPE বুদ্ধিসম্পন্ন লোক বলেই বিবেচনা করা SA | গল্গে আছে নাপিতের “যোলচোঙ্গা afer | আবার Aye সাহিত্যে বলা হয়েছে, নরানাং নাপিত YS 1 মানুষের মধ্যে নাপিত HATHA ধূর্ত। বুদ্ধিবলে তাবা সমস্ত রহস্যের গোড়াফ fair পৌছতে ANT | পাঠকগণ আমাকে ক্ষমা করবেন | আমি কারও জাতিগত Gf বা পেশা সম্পর্কে কথা বলছি না- তাদের প্রতি পূর্ণ শ্রদ্ধা রেখেই রস-সাহিতো্যেন বিচার করতে গিযে এসব প্রসঙ্গের অবতারণা করেছি। কাউকে কোন রক SNS দেবার উদ্দেশ্যে নয়। Mach, চিন্তা মশাইকে ও দেখছি অনেক লপাজটনৈতিক সামাজিক ব্যাধি বিযয়ে আলোচনা সমালোচনা কবছেন। এগুলো PALS যথেষ্ঠ বৃদ্ধি খরচ কল ৩ হয়। WIA এ সব কারণেই লেখক বা সমালোচককে চিন্তাশীল হত হয, আবার চিন্তা করাব ক্ষেত্রে শীলেব মতোই YAMA হতে SA দুই খান কথা-র রীহিপদ্ধতি বিশ্লেষণ কবতে গিযে মনে পড়ে যায় বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের কথা ৷ বঙ্গদর্শ নর জন! রচিত SINS VA দণপ্তবে (১২৮০-১২৮২ এঙ্গান্দের মণ্যে) হিউমারের আশ্রয় নেওয়া হয়েছে । হিউমাবেন স্বভাবসিদ্ধ গুণ জীলনের তীক্ষু মৌলিক বিশ্লেষণ। রচনা হবে কল্পনার বিশুদ্ধ হাস্যকিরণ-সম্পাতে ভাস্বর। গভীব চিম্তাশীলতা, জীবনের করুণ রিস্ততা ও SHUT আপেগ-কম্পিত উপলব্ধির সঙ্গে AAMAS লীলায়িত অথচ APF যম বোধ এবং নিয়ন্ত্রিত কল্পনা-বিলাসের অপূর্ব সমন্বয় | দুই খান কথা-র প্রসঙ্গে বলা যায়, অসাধারণ দৃষ্টিকেন্দ্র থেকে জীবনের পর্যবেক্ষণ এবং তার