For Complaints/Suggesstions related to this material, please clickHere
বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)
(Click to expand)অবকাশ আজও গবেষকের TS | তাই তো মাত্র rary বছরের ভ্রমণপাগল
জীবনকে, এক পেশ! থেকে অন্য পেশায়, এক Beha থেকে অন্য চাকরিতে ফের
জীবনকে, অপু-অপূর্বহ্মারের নির্মাণ থেকে ভবানীচরণের WE পর্যন্ত স্বতঃস্ফূর্ত এক
শিল্পীর জীবনকে কখনোই বচো একটা নিশ্চিন্ত নাগালে পাওয়া যায় না। আর
বিশ্বিত হয়ে দেখি, বিভূতিঙ্গীবনের শেষ কয়েকটি দিন, শেষ অস্তস্থতা নিয়ে
প্রচলিত কাহিনীতেও ate দ্বিমহ দেখা দিয়েছে। আঙ্গ যদি ফিরে দেখতে হয়
বিভূতিঙ্গীবনকে, সব থেকে সংগত কি তবে ১৯৫০-এর ১ নভেম্বর দিয়েই সে দেখা
OF করা ? যেদিন সন্ধ্যা ৮টা ১৫ মিনিটে ঘটেছিল সেই মৃত্যু, যাব প্রসঙ্গে চার-
দিন পরে ৫ নভেমরের আনন্দবাঙ্গার পত্রিকায় লীকমলাকান্য শর্ম। লিখেছিলেন
‘shes কদাচিৎ এমন অকস্মাৎ বেশে দেখা দিয়া থাকে' ? তখন বিভূতিভূষণ থাকেন বারাকপুর গ্রামে সেই বাড়িতে, যে বাড়ি ১৯৩৮
সালের অক্টোবর মাসে সইমার কাছ থেকে কিনেছিলেন ৷ ers) দত্তকে লেখা
১২ অক্টে'বর ১৯৩৮-এর চিঠিতে আছে, 'আমি সইমার সেই বাড়ীটা কিনেচি,
কাল প্রথম সেই বাড়ীতে রাত্রি কাটালুম মালিক হিসেবে । খুব বড একটা
শিউলি গাছ আছে উঠোনে:--।” তপ্রকাশিত) | ওই ১৯৫০-এর ৬ সেপ্টেম্বর চিঠি
পেয়েছেন যে বনগ। কলে্গ বিভূতিভূষণকে বাংলা বিভাগে শিক্ষক নিযুক্ত করেছে,
পুজোর ছুটির পরে ১৬ নভেম্বর সে কাজে যোগদান করার FA | বাসে চেপে
গিয়েছেন কলেঙ্গের অধ্যক্ষের কাছে, কথাবার্তা হয়ে গেছে। (অ. র. : ২৯৯
৩০০ )। সেবারের পুজোর ছুটিটা পিভূতিভূষুণ কাটাচ্ছিলেন ঘাটশিলায় |
ঘাটশিলার 'গৌরীকুঞ্জে'র স্থায়ী বাসিন্দা তখন বিভূতিতূষণের সর্বকনিষ্ঠ এবং
একমাত্র জীবিত সহোদর ডাক্তার হুটুবিহারী বন্দ্যোপাধ্যায়, তার স্ত্রী যমুনা
বন্দ্যোপাধ্যায় | প্রথম স্ত্রীর নামে যে বাড়ির নাম বিভূতিভূষণ রেখেছিলেন
'গৌরীকুঞ্জ', সেই বাড়িটি সম্ভবত কেন! হয়েছিল ১৯৩৯ সালে ৷ VAS! THs
লেখা ১৯৩৯-এর ১৪ অক্টোবরের চিঠিতে আছে, “ঘাটশীলায় একথান বাড়ি
কিনেচি - আমার ছোটভাই সেখানে যাচ্ছে সন্ত্রীক পুজোর আগেই" |
ঘাটশিলায় বিভূতিভূষণের বাড়ি কেনা নিয়ে 'শনিবারের চিঠি'র ১৩৪৬
বঙ্গাব্দের অগ্রহায়ণ সংখ্যায় “সংবাদ সাহিত্য” বিভাগে লেখা হুল “**-*““পথের
পাঁচালী*র গায়ক, চিরন্রাম্যমাণ এবং Arle বিভূতিভূষণ ঘাটশিলায় সম্প্রতি
একটি বাড়ি খরিদ করিয়াছেন, স্থতরাং আমরা আরও কিছু সংবাদ অচিরাৎ 4