For Complaints/Suggesstions related to this material, please clickHere
বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)
(Click to expand)ঙ৬ মহাত্ম৷ গান্ধীর জীবন ও নীতি এর ফলে আমাদের মধ্যে কথাবদ্ধ একটা সাধারণ ব্যাপার হয়ে
উঠলো 1”
দেখা যায়, মোহনদাসের স্বামিত্বে যেন একটু বেশী মাত্রায় প্রভুত্বপরায়ণতা
প্রকাশ পেতে আরম্ভ করেছে। এর কারণ কি 1
এর কারণ মূলতঃ পত্নীপ্রেম। সে প্রেম ছিল অতি Cig ও একনিষ্ঠ । স্ত্রীকে
নিজের জীবনের সঙ্গে একাত্ম করে নেবার আকাঙ্কা--“আমি যা শেখাবে| তাকে
তাই শিখতে হবে, আমি যা পড়াবো, তাকে তাই পড়তে হবে”- কমস্তরবাঈকে আদর্শ
পত্নী ক'রে গড়ে তোলবার জন্য মোহনদাস এই পন্থায় ভার প্রয়াস নিয়োজিত
করেছিলেন। কিন্তু এটা যে প্রকারাস্তরে অহংকার ও আত্মন্ভরিতার পথ, সে
we বিচার করার বয়স ব| সামর্থ্য তখন তাঁর ছিল না। tra জীবন একদিন
fare প্রেমের পরিপূর্ণ নিদর্শনরূপে পরিণতি লাভ করেছিল, তারই কৈশোর প্রেম
যেন একটু বেশী প্রতিদানলিপ্স্ ছিল- “আমার agaiy এক স্ত্রীর ওপরেই
কেন্দ্রীভূত ছিল। আমিও ইচ্ছা করতাম, তাঁর দিক থেকেও আমার প্রতি যেন
এইরকম আবেগ থাকে ।”
যে মধুর আপোষের নীতি গান্ধীজীর জীবনের পরবর্তী ও পরিণত অধ্যায়ে
এক অতি শতক্তিময় প্রক্রিয়ারপে কাজ করেছে, কিশোর মোহনদাসের এই
দাম্পত্যের ইতিহাসে তার প্রমাণ বড় বেশী পাওয়া যায় না। এক্ষেত্রে ব্যক্তি ও
ব্যক্তিত্বকে নিজের ইচ্ছার বশীভূত করবার FA মোহনদাসের মনে প্রথর হয়ে
উঠেছে দেখা যায়। এবং বশীভূত না হলেই অভিমান । প্রতিদান না পেলেই
ক্ষোভ। এ ছাড়া এই সময়ের আর একটি অভিজ্ঞতাকে THR পরবর্তী কালে
“তিক্তস্থতি-রূপে গণ্য করেছেন।
“আমি aa প্রতি খুবই আসক্ত ছিলাম। স্কুলে গিয়েও তার কথাই
মনে হতো। কখন্ রাত্রি হবে, কখন্ তার সঙ্গে দেখা হবে, এই.
ছিল আমার ভাবনা। বিচ্ছেদ অসহ্ মনে হতো।.*....আমার মনে
aa, যদি এই তীব্র আসক্তি সত্বেও আমার ভেতর কর্তব্যপরায়ণতানা
থাকতো তবে আমি wa হয়ে মারা যেতাম 1”
বিবাহিত জীবনে যে সংযমের প্রয়োজন আছে, সংযম না থাকলে দাম্পত্য
.জীবনের WES যে RA হয়, পরবর্তী কালে গান্ধীজী এই দুটি Sere সামাজিক ও
মনস্তাত্বিক বিজ্ঞানের AA প্রচার করেছিলেন এবং জীবনের এই সত্যকে সার্থক