ভারতবর্ষ [বর্ষ-১৩] [খণ্ড-১] | Bharatbarsha [Yr. 13] [Vol. 1]

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
আযাঢ়--১০২ ] হইলে facace 'ভাল্‌.করিয়া afan লওয়া চাই ? মানুষ এহণ-তো করেই,--তার “প্রদানে'র ক্ষমতাও চাই,- আর এই “প্রদানের” ক্ষমতাই তার সমগ্র প্রশ্বধ্্যের উৎকৃষ্ট পরিমাপক | বিশ্ব-কেন্দ্রের বাণী শ্রবণ করিত্ধে হইবে,--তা”তে আত্মোন্নতির মন্ত্র-সিদ্ধির সহায়তা হইবে ? কিন্তু শ্রবণের Sara না থাকিলে তা” শোনা যাইবে না,-_তা*তে মানব- মানসে কোন CANS আকিবে না। এরূপ স্থলে প্রদানের ক্ষমতা দূরে থাকুক, “গ্রহণের” ক্ষমতারই অভাব | এই শ্রবণের ক্ষমতা, গ্রহণ-প্রদানের সামর্থ্য, মাত্ম- প্রকাশের শক্তি,-_মানবের সম্পদ । ইহার অঙ্কুর মানব- ব্যক্তিত্বে নিহিত আছে | এই ব্যক্তিত্ব অহসারেই আমাদের উপনিষণদৈর “ব্রম্মত্ব,--“তত্তমসি,”--“সত্যম্‌, stay, fray, অদ্বৈতম্‌ |” asy নিজেই সত্য, -তা”তে আনার শাস্তি, মঙ্গল, অভিন্নতা । এই “অভিন্নতা”-বোধেই মানবে-মানবে মিণনসস্পৃহা, আর প্রেমে সেই মিলনের সম্ভবতা। প্রেমেই অপরের সঙ্গে নিকট-সংস্পর্শ, প্রেমেই “একে”র পক্ষে “সমস্ডে”র wears প্রবেশাধিকার,--প্রেমই বিশ্ব-আত্মার দ্বার উদ্ঘাটনের উপায় | এই প্রেমের অঙন্দরীণে আবার অবস্থাক্ষেত্রে ব্যক্তিত্বের আত্ম-দর্শন অথবা আত্ম-ড্রষ্টার ব্যক্তিত্ব fasts আত্ম- হারা। এই আত্ম-হারা প্রেমই বৈষ্ণব কাব্যের আদর্শ (৩) যাহা সমস্ত*১--যে জিনিষ স্কৃষ্টি--গুলীতে “আছে”, যাহা--'সৎ, ‘afe’, ৩ ‘fafe’-fafas,—stal প্রেম- স্পর্শে, অন্তরের আহ্বানে মাড়া দেয়। যাহা 'নাই”, ‘atfe’, (8) তাহা কিছুতেই সাঁড়া দেয় না; অথবা যা” প্রেমস্বপর্শে বা আস্তরিক আহ্বানে সারা দেয় না তাকে বিচার-মীমাংসায় “নাই”, বা “নাস্তি”, বা তাহারি কাছা- কাছি কোনো জিনিষ বলা যাইতে পারে। এই অন্গতুতির প্রভাবে স্থষ্টির প্রভাত হইতে we মানব মৃত” এবং “অ-মৃত*কে বিভিন্ন করিয়৷ দেখিলেন,-_“মৃতের” (৩) Latin 7658৮, (6) Latin ‘‘non-est’. বিশ্ব-মানসে, বৈষ্ণব কাব্য ' ৬ অন্তরালে 'অ-মৃতে'র সন্ধানে যুগে-যুগে, দেশে-দেশে বিভিন্ন জাতি তাহাদের আত্ম-বিবৃতিতে এই Groza অনুশীলন-স্পৃহ জ্ঞাপন fara Bl ভগবান্‌ যখন Cuts” তখন প্রেমের প্রার্থনায় তাহাকে স্পর্শ করা যাইবে, তিনি “সাড়া” দিবেন,-_এই জ্ঞান মানুষের মনে আসিল ; বিভিন্ন গাণালীতে এই anal আত্ম-বিকাশ ক্রিল ; বিভিন্ন ধর্ম-মতে ভগবৎ-নারাধনার ব্যবস্থা হইল | মানবের “অস্তিত্বে” চিন্তা, অনুভূতি, সৌন্দর্য্য-উপলব্ধি, আনন্দ, আকাঙ্ক্ষা, পরার্থপরতা, আত্মবিকাশের ব্য|কুলতা' মানবের একট! সার্বভৌমিক আধ্যাত্মিকত্ব জ্ঞাপন করিতেছে | যাহা ভৌতিক দৃষ্টিতে safe” তাই সমস্ত “অস্তিত্বপকে সমাধা করে নাই,-_যৃত্যুর অন্তরালে মানবা্মার “অমৃতস্ব”-বোধ মানব-হৃদয়ে আত্ম-প্রতিষ্ঠিত * এই আধ্যাত্মিকত্ব গীতায় গীত হইয়াছে,-_ “দেহিনোইস্রিন্‌ যথা দেহে কোৌমারং লোবনং জরা। তথা দেহাস্তর-প্রাপ্তি,-_ধাঁরস্তার ন ware” “তথাগত” ভগবান্‌ বুদ্ধ তাহার সমস্ত মতের মধ্যে HAA সমদর্শন মত জ্ঞাপন করিলেন। ্রীষ্ট বলিলেন, (৫)-_“মানুয কেবলমাত্র পাথিব আহাধ্য লইয়াই জীবন-*ধারণ করে না।” মহম্মদ বলিলেন,--“স্বর্গ ও মর্ত্য জগদীশ্বরেরি। তাহাতেই সমস্ত জিনিষ প্রত্যাবর্তন করিবে।” (v) —facra বিভিন্ন দিক হইতে একই অধ্যাত্ম* চিন্তার ধারা,-- *তৌোছে জনমি পুন সাগর-লহরী সমানা !* (৪) প্রাচীন ভারতের দ্রাবিড়ীয় ও আর্য জাতির চিন্তা- প্রণালীতে, চীন ও কোরিয়ায়, feta ও কাথেজে, মিশর ও বেবিলনে, গ্রীস ও রোমে, পারস্ত ও আরবে,-- me en ee তোহে সমাওত, [ faatafs ] en en ee ne ere (৫) (131) shall not live by breadalone’’. St. Luke, 4—4. : ® (৬) ‘‘God’sjs the Empire of the Heavens and the Earth*—and to Him must all things return.” “Speeches etc’? of * Mohamed, e J Lane-Poole. Introduction, Golden Tre&sury Series. page.lii.



Leave a Comment