শিমুল ফুলের ছায়া | Shimul Phuler Chhaya

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
আরো কথা শোনার প্রতীক্ষায়। বড় ঘড়িটার শব্দ, টিক টিক I আর সব বুক চাপা, কেমন যেন স্তব্ধ । খানিকটা বাইরের বাতাসের মত তখন কথা বলেছিল wire, বুঝি পুরনো বাড়ীর গুমোট ঘরে হঠাৎ একফাঁকে আস! একটু বাতাস। 'আমার তো সব কথা তুমি জানন!। । কিছুই আর জানতে চাইন। আমি 1” “কিন্ত পুবীতে অনেকদিনের জন্য core লোক আসে কেন, তাও কি তোমার জানা 2” প্রথম বুঝি ধাধার মত, তারপর স্পষ্ট হয়েছেল কথাটার অর্থ বিতোযের কাছে | “তবে শুনেছি” কিছুই আর লুকোয়নি স্ম্মিত্র । ভাঙা ভাঙা কথায় বলল : হা, টি বি cath? আসে। আমারও ও অসুখ হয়েছেল। এখন যদিও একেবারেই সেরে গেছি। কিন্তু তোমার কাছ থেকে আমি লুকোতে চাইনা কিছুই ।' সব কথা তখনও তার শেষ হয়নি | মুহূর্তে কি যেন ঘটে গেল | স্মমমিত্রার হাতখানা সরিয়ে দিল বিতোষ। কাছ থেকে সরে এসে দাড়াল, বেশ খানিকটা দূরত্ব রেখে | কিছুক্ষণ দাড়িয়ে পেকে স্থমিত্রাও চলে এসেছেল | পরের দিন জানতে পারল খোকনের কাছে, বিতোষ চলে গেছে পুরী থেকে | স্বমিত্র| এর কিছু বুঝি অনুমান করেছিল । তাই আর তেমন অবাক হয়নি । তবু অন্থুভব করল, গলাট। কেমন যেন ব্যথা ব্যথা করছে। বিক্ষত ফুসফুসে বুঝি আর বাতাস যাচ্ছেন।। আবার তার কাশি বাড়ল । আবার বিছানায় শুয়ে বিশ্রাম নিতে শুরু করল | তারপর এখানে, এই হাসপাতালে আসার আগের দিন পর্যন্ত সে বিছান। থেকে ওঠেনি | afr এখন বেশ বোঝে, যে-ই তার অস্থখের কথা শুনবে, ১৮



Leave a Comment