ইন্দিরাগান্ধী ও সমাজতন্ত্র | Indira Gandhi O Samajtantra

করেন। তাহলে বুঝতে পারবেন ভারত-আত্মা সংকীর্ণতার বহু উর্ধে মানব কল্যাণে ভারতীয় RNa কয়েক Wey বছর এখনও এগিয়ে আছেন। AS বেদের প্রথম শ্লোক উদ্ধিত করলাম। এর পরিপুরক কোন রচনা থাকলে আমায় জানাবেন । “সংগচ্ছধ্বং--.স্মুখহাসতি ॥” এই যে এতিহ্য, মহৎ সভ্যতা এত থাক' সত্বেও আমর! ধ্বংসের পথে কেন? কেনই বা স্বাধীনতার চবিবশ বছরেও আমরা মাথা তুলে দাড়াতে পারছি না। কারণ বহুবিধ। সামাজ্যবাদী শক্তি যখন অন্য দেশ শাসন করে, শোষণ করে; তখন প্রথমেই সে জাতির মেরুদণ্ড ভেঙ্গে দেয়। নইলে চিরকাল তাকে শোষণ করতে পারবে না। লুঠনকারী Pa করলে একটা SUS ধ্বংস হয় al) জাতিকে ধ্বংস করতে হলে, তার ইতিহাস সাহিত্য ও সংস্কৃতি ধ্বস করতে wal ইংরেজ স্থনিপুণ ভাবে সে কাজ করে গেছে। বাকী যেটুকু ছিল, স্বাধীনতাব পর পাশ্চাত্যের দালাল্র| সেটুকুও ধ্বস করার জন্য বদ্ধপরিকর। তাই আজ আমরা Collectivism—aq কথা বলে individualism এর শেষ ধাপে নিয়ে এসেছি। বিশেষ করে পশ্চিমবঙ্গে রাজনৈতিক ব্যবসাটা খুব বেশীই জমেছে। কারণ বাঙালীরা মানসিকতায় অন্য সবার চাইতে নিজেদের অনেক বেশী রাজনৈতিক সচেতন ভাবেন । এবং এই fara বোধের জন্য অভারতীয় দব কিছুর প্রতি অপরিসীম টান । বিদেশী সাহিত্য বাজনীতির পাঠ সব কিছু আয়ত্ত করলে কল্পিত উচ্চ সমাজে বাস Fal যাবে। এর অন্যতম কারণ, শিক্ষা ব্যবস্থায় পাশ্চাত্য্য ভাবাদর্শ। যে ভাবাদশ সামাঙ্গাবাদী শক্ত নিজের প্রয়োজনে বিকৃত শিক্ষা ব্যবস্থ। কলোনাগুলোতে চালু করে গেছে। সে কুষ্ঠ রোগকে আজও আমরা বয়ে CAC | জাতীয় নেতা যদি সত্যিকার ভারতীয় শিক্ষা ব্যবস্থা চালু করতে al পারেন, তবে অর্থনীতির যতই প্রসার হোক না কেন, ৮