ভগিনী নিবেদিতা | Sister Nivedita

12 ভগিনী মিষেদিতা দিয়েছিলেন অন্যান্য নগরীকে সুন্দর হ'বার জন্য কতটা মুল্য দিতে হয়েছে । এ থেকে মার্গারেট অপরের দৃষ্টিভঙ্গী উপলব্ধি করার ক্ষমতা অর্জন করেন। মার্গারেট স্বামী বিবেকানন্দকে সাহায্য করার অভি- afar, এ যখন স্বামীজীকে জানানো হলো, স্বামীজী @aia দিলেন যে, তিনি তার দেশের জনগণের সেবা করার জন্য প্রতিজ্ঞাবদ্ধ, যে কেউ সে কাজে তাকে সাহায্য করবে তিনি তারই পাশে গিয়ে দাড়াবেন। ভারতীয় অণ!রণতীয় তার সব শিষ্যকেই তিনি সমান চোখে €«দথে থাকেন। এসময়ে স্বামীজী যেন কোনো এক এঁতিহাসিক ব্রত পালনের জন্য উন্মুখ হয়েছিলেন। অন্যদিকে মারগারেট নোবলের অবস্থা ছিল এই যে, তিনি যে ace দীক্ষা নিয়েছিলেন তা' আরও এগিয়ে গিয়েছিণ, লক্ষ্যও নির্দেশিত হচ্ছিল। কিন্তু তার তখনও একেবারে সপ দেবার সময় আসেনি | স্বামী বিবেকানন্দ দেশে ফিরে আসার পর মারগারেট ও মিঃ Bf লগুনের CANS কেন্ত্রের ভার গ্রহণ করেন । ইতিমধ্যে স্থ।মীজী স্বামী অভেদানন্দকে মেখানে পাঠালেন। অভেদানন্দও ভারতীয় সংস্কৃতির অনুরাগীদের সঙ্গে আলোচনায় বসতেন । বিবেকানন্দ দেশে বিপুল অভ্যর্থনা লাভ ক'রেছেন, সে সংবাদও Hera তার অনুরাগীদের মধ্যে আনন্দ সঞ্চ'র করলো । স্বামীজী তখন রামকৃষ্ণের অনুগামীদের কর্মপদ্ধতি ঢেলে সাজাবার কাজে আত্মনিয়োগ ক'রেছিলেন। ছয়জন যুরে পীয় শিষ্য তার সঙ্গে ভারতে এসেছিলেন ৷ স্বামীজী তাদের সঙ্গে হিন্দু সম্ন্যাসীদের পরিচয় করিয়ে দিলেন, তারফলে হিন্দুরা যে গৌড়ামীর দেয়ালের মধ্যে আবদ্ধ ছিল সে দেয়াল ভেঙ্গে গেলো। জাতিভেদে হিন্নবিচ্ছিন্ন ও আচার জর্ভরিত ভারতীয় সমাজকে শক্তিশ।লী এঁক্যসুত্রে বেঁধে দেওয়াই ছিল স্বামীজীর অভতিপ্রায়। এই লক্ষ্য নিয়ে তিনি মঠ স্বাপন ক'রে তার সঙ্গের সম্ন্যাসীদের সজ্ঘবদ্ধ করলেন। ধুব ক্ষুদ্রাকারেই মঠের পত্তন হয়, অর্থাভাবই তার কারণ | মিঃ Sif কিছু টাকা পাঠালেন। মারগারেট ছিলেন মঠ ও তার পাশ্চাত্যদেশীয় শুভার্থাদের মধ্যে যোগসুত্র, তিনি অর্থ সংগ্রহও করেন। স্থামীজী রামকৃষ্ণ মিশন প্রতিষ্ঠা করেন, উদ্দেশ্য ছিল মঠের কায্্যাবলী লোকহিতে নিয়োজিত করা ৷ কিন্তু সম্ন্যাসীদের সর্বসাধারণের মঙ্গলের কাজে আত্মোৎসর্গ করতে প্রণোদিত করা new হয়নি, কারণ তারা