For Complaints/Suggesstions related to this material, please clickHere
বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)
(Click to expand)বীচতে সবাই চায় re না-_-তার তুলনা করে FS পাওয়ার হাত থেকে বীচবার
উপায়টা শিখিয়ে দিতে পারেন আমাকে 1 ই্যা, পারা যায়। প্রথমেই আপনাকে গভীরতম অন্তর দিয়ে
ভাবতে হবে যে, আপনি ঈর্ষা থেকে নিজেকে নিশ্চয়ই মুক্ত করতে
চান | এই Hey পরেই সকলের প্রতি সমস্ত রকম নালিশ-
অভিযোগের কথা আপনাকে ভুলে যেতে হবে। আপনার কোনও
ব্যর্থতার জন্যে কাউকে, এমন কি নিজেকেও দায়ী করা চলবে M1,
খিক্কার দেওয়া চলবে না। শুধু মনে করতে হবে, প্রাগৈতিহাসিক
যুগ থেকেই আমরা কাম, ক্রোধ, লোভ, মোহ, মদ, MEAG, ধর্মা-অধর্
সব রকম গুণাগুণেরই অধিকারী হয়েছি। মানুষ হিসাবে ey
আমাদের কর্তব্য, মন্দ গুণগুলিকে পরিহার করে সদ্গুণের অনুশীলম
করা। এবারে আসুন, আর একটি সত্যকে স্বীকার করে নেওয়া যাক
যে, শৈশবকালে আমাদের অপরিণত মনের ওপর বাহু জীবন ধারার
যে নিষ্ঠুর সংঘাত ঘটেছে, তারই ফলে আজ আমরা ঈর্ষাপরায়ণ।
এটি মিতাস্তই অনস্বীকার্য সত্য। আমরা দেখেছি, আমাদের মধ্যেই
অনেক মানুষ আছেন, Aa কারো প্রশংসা শুনতে পারেন না,
একেবারে তেশলে-বেগুণে জ্বলে ওঠেন-_ হ্যা, ওর কথা আর বোলো
না। ও আবার একটা মানুষ !! ইত্যাদি। অপরের প্রতি এই
সামরিক ও সর্ববজনীন ঈর্ষার কারণ জিজ্ঞাস! করলে তিনি হয়ত
“দর্শনের অনেক বুলি আউড়ে নিজের দুর্বলতা ঢাকবার চেষ্টা
করবেন। কিন্তু মনোবিজ্ঞানীরা বলবেন, শৈশবে বাপ-মা কিংবা
আত্মীয়-পরিজনের অবিবেচনাপ্রসূত সমালোচনার ফলেই ভদ্রলোকের