রঙ নিয়ে খেলা | Rang Niye Khela

কীাটা-ইস্কাবন, চিড়িন্তন, রুইতন, আর হরতন। চামড়ার তৈরী এক মুখ খোলা কৌটায় হাতের TRS নাড়াচাড়া করতে করতে হাক ছাড়ে নিজের অস্তিত্ব জানান দিতে । _ ভাগ্যের খেলা । রাজ! উজীর হয়ে যাবে । একে চার মিলবে | চারিদিকে ভিড় করে পীড়িয়েছে চাষী, মজুর-মজুতদার-বাজায়ের ফড়ে, বেশ্যাপটির বহু ভেডুয় | এই সময়'তাদের কাজ নেই । মেলার ধারে কতৃপক্ষ তালপাতার ছাউনি করে দিয়েছে, সেই খানে বসে দেহপসারিণীদের মেলা, ধেনোমদের স্বোত বয়ে যায়। চাষীর সার৷ বছরের সঞ্চয়ের একটি বৃহৎ অংশই অদৃশ্য পথে হারিয়ে যায়, বিনিময়ে তারা নিয়ে যায় বংশের উপর অভিশাপ | ওই মেয়েদের মধ্যে অপেক্ষা- কৃত একটু নাচ গান জান! মেয়েরা আমগাছের ডালে হ্যারিকেন ঝুলিয়ে নাচের আসরে A! ঢোল SIH আর গানের স্থুরে স্বর মিলায় TOA কণ্ঠের জড়ানো চীৎকার, একপাল জানোয়ার যেন মেতে উঠেছে | এমনি করে অন্ধকার পথে চলে জীবনের অপমৃত্যু । তবু লোকের ভিড় জমে ওই আঁধার পুরীতেই, খদ্দেবের ভিড়। এই সময়টা বেশ্যাপল্লীর রক্ষক fed দল এসে ভিড় করে ঈশ্বর দাসের এই ভাগ্য ফেরাবার ছকের চারি পাশে, ফুটে। ভাগ্য তাদের ফেবে না৷ তবু । টাকা, আধুলি, সিকি পড়বে টুপ টাপ এঘব ওঘরে। ঈশ্বর দাসের মত পাকা খানদ৷নি খেলুড়ের ছকে চার আনার কমে দান নেই । ফেঁতি খেলোয়াড়দের জন্য আছে অন্যত্র চার পয়সাব দান, যাক তার! মদন গরাইয়ের ছকে | নিপুন হাতে Yer পড়ল ছকের উপর ছত্রাকার হয়ে। DA হয়ে দেখছে সবাই । ছকের উপর জম। করছে ওদের বহু কষ্টের পয়সা। সারা বছর রোদে জলে বৃষ্টিতে শরীর পাত করে উৎপন্ন করেছে ধান-কলাই | তাই felon পয়সা। তাই এতে ভাগ্য বদলের আশ) দেখছে তারা। মাগ ছেলের মুখের গ্রাস ছিনিয়ে আনা প্রতিটি tan: ওতে ১৪