স্বাধীনতা আন্দোলনের হাওড়া জেলা | Swadhinata Andolane Howrah Zela

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
স্বাধীনতা আন্দোলনে হাওড়া জেলা বঙ্গভঙ্গের আগে সিপাহী বিদ্রোহে £ স্বাধীনতা সংগ্রামের সঙ্গে হাওড়াব যোগ সুদীর্ঘথকাল আগের । সিপাহী বিদ্রোহের সমম তার অন্যতম নেতা নানাসাহেব SATA গোলাপবাগে Ad বুড়ীর চালাঘরে sa নিযেছিলেন। * were সর্বশেষ পেশোযা দ্বিতীয় বাজী ওযেণ HESS নানাসাহেব ছিলেন ১৮৫৭ সালের মহাবিদ্রোহের ABTA মহাণাযক | 7 ৩০ শে Sel নানাসাহেব নিজেকে স্বাধীন পেশোয়া বলে ঘোষণা করেছিলেন। নানাসাহে বের সেৈন্যবা পাগু নদীর তীরে ঘাঁটি করেন। কিন্তু সেতৃটি উড়িযে না দেওয়ায় হ্যাভেলক sve জুলাই নানার পাঁচ হাজার সৈন্যকে পরাজিত কবেন। অতঃপর নানা পলাযন করেন। ২১ তাব পরে একসময়ে এই আশ্রয় গ্রহণ। হাওড়াতেই aed রোডের সন্নিকটে বাস কবতেন কৃষ্ণকমল SHO সম্ভবতঃ সিপাহী শিদ্রোহেব সমসাময়িককালে তিনি হাওড়াতেই বসবাস করতেন। জানা যায, ১৮৬১ থেকে কৃষ্ণকমল ভট্টাচার্য হাওড়ায প্রায় ২২ বছর ছিলেন। ১২ ‘Sea cfr কবিতায় Ga মনের কথা বোঝা যায। ব্রিটিশ রাজের নিন্দা ও সিপাহীদের প্রতি শ্রদ্ধা প্রকাশ এ কবিতার বিষয়বস্তু। ব্রিটিশরাজের বিরোধিতা করা সেই সুদূর অতীতে ছিল যথেষ্ট সাহস ও আত্মশক্তির উপর বিশ্বাসের পরিচায়ক | কৃষ্ণকমলবাবু এ কবিতায় সেই সাহস ও আত্মশক্তির স্বাক্ষর tee | তিনি ছিলেন দার্শনিক। তার নামে YO অঞ্চলে একটি বাস্তাব নামকরণ করে হাওড়া মিউনিসপ্যালিটি তার স্মৃতির প্রতি সম্মান প্রদর্শন করেছেন। © নীল বিদ্রোহে ঃ ইংরেজ শাসকরা তাদের বিরোধী শক্তিকে কোনদিনই লঘু করে দেখেনি। তারা যাদেরই হত্যা করত তাদেবই বিচাবের নামে প্রহসন ঘটিয়ে এনে ফাঁসী দিত। বাংলার গ্রামাঞ্চলে নীলচায নিযে যে কৃষক আন্দোলন ছড়িয়ে পড়েছিল, হাওড়ায় আন্দোলন আকারে না হলেও চাষীদের প্রতিবাদ যে ছিল, তার কিছু কিছু প্রমাণ পাওয়া যায়। হাওড়ার পঞ্চাননতলা রোড ও জি. টি. রোডের সংযোগস্থলটি প্রাচীনদের কাছে 'ফীাসীতলারমোঙ” নামে আজও খ্যাত। এখানে প্রকাশ্যস্থানে ফাসী দেওয়া হতো। তার মধ্যে যে ইংরেজ অনুসৃত নীলচাষ নীতির বিরোধী নীলচাষীরা ছিলেন না এমন প্রমাণ নেই। ১৮৪৩ সাল পর্যন্ত হাওড়া ছগলী জেলার অংশ ছিল। ১৮৫৯-৬১ সালে নীল বিদ্রোহ ছগলী জেলায় ব্যাপক আকার নেয়।ডোমজুড় থানার ডোমজ্ুড় গ্রামের শিকদাব



Leave a Comment