For Complaints/Suggesstions related to this material, please clickHere
বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)
(Click to expand)তভারতেব্ব সাধক পুরোভাগে আসিয়া দাড়ান এই সর্বত্যাগী দিগম্বর সন্ন্যাসী, প্রদান
করেন কর্মজীবনের নৃতনতর far faces | সর্ব সমক্ষে তুলিয়া ধরেন
ত্যাগ, বৈরাগ্য ও কৃচ্ছুত্রতের বাণী , প্রদর্শন করেন মোক্ষপথ। জ্ঞাতৃ-ক্ষত্রিয় সিদ্ধার্থ ও তাহার পত্নী ত্রিশলার পুত্র মহাবীর | এই
পুত্রকে গর্ভে ধারণ করার আগে জননী এক অদ্ভুত স্বপ্ন দর্শন ক.রন।
জৈন আচার্য ভদ্রবাহুর কল্পসূত্রে ইহার এক আখ্যায়িকা রহিয়াছে তখন গভীর রাত্রি, ঘন অন্ধকারে চারিদিক সমাচ্ছন্ন। কোথাও
জনমানবের সাড়াশব্দ নাই। ক্ষত্রিয়াণী ত্রিশলা শয়নগৃহে নিদ্রামগ্ন|
রহিয়াছেন। এ সময়ে তাহার মানসপটে ভাসিয়া উঠিতে থাকে
পরপর চোৌদ্দটি স্বপ্ন-দৃশ্য। flats ধর্মমগুলীতে এগুলি পরমণুভকর
ৰলিয়। খ্যাত। স্বপ্ন দেখিয়া তাহার নিদ্রা টুটিয়া৷ যায়, সারা দেহ
বিস্ময়ে আনন্দে রোমাঞ্চিত হইয়া উঠে | স্বামীর ates fal ত্রিশলা তাহাকে জাগাইয়া তোলেন | ব্যণ্র
স্বরে কহেন, “ওগো শুন্ছো, ঘুমের ঘোরে আজ দেখলাম নানা আশ্চর্ষ
স্বপ্ন, প্রথমটায় চোখের সামনে এসে দাড়ালো! এক মনোরম শ্েবতহস্তী,
তারপর এক জ্যোতির্ময় বলীবর্দ। দেখলাম, মুক্তোর মত গশুভ্রবর্ণ এক
সিংহ আকাশ থেকে ঝাঁপিয়ে পড়ছে আমার কোলে ৷ তারপর আর
এঁক অপূর্ব দৃশ্য ! হিমবন্তডের শিখরে অধিষ্ঠিতা রয়েছেন দেবী কমল!
“হাতে তার লীলা কমল, চারিদিকে ছড়ানো অপার এঁশ্ব্বরাশি...-” পত্নীর কথা শুনিতে শুনিতে সিদ্ধার্থ উদ্দীপিত হইয়া উঠিয়াছেন।
সোগুসাহে কহিলেন, “প্রিয়ে অপূর্ব তোমার এ স্বপ্ন! তারপর আর কি
কি দেখেছো, বল COL” “হ্যা, সামনে আমার ধীরে ধীরে ভেসে আসতে লাগলে! এক গাছি
মন্দারমালা, পর পর এলো-_-চন্দ্র, সূর্য, ধ্বজা, Fs, পল্পমসায়র ও
ক্ষীর সমুদ্র। চোখে পড়লে| এক দিব্যধাম, aga পাহাড়, আর
লেপিহান অগ্নিশিখা |”