ক্যাপ্টেনের মুখ | Captainer Mukh

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
শোনা যায়, যে ঘরটিতে রাবেয়া ধবিত হয়েছিল এবং যেখানে সে মারা যায়, সেই ঘরে রাত কাটানো নাকি বিপজ্জনক । att রকম দীর্ঘশ্বাস নাকি অহরহ কানের কাছে বাজতে থাকে । এটা অনেকেই জানে, সঞ্জীবদাও জানেন | “ব্যবসা! ওর পড়তির দিকে”, সঞ্জীবদ৷ বললেন, “এখন এশিয়াড চলতেছে, তাই ঘরংুলিতে বোর্ডার, অন্যসময় স্রেফ মাছি ওড়ে কে থাকবে৷ শালার GHG হোটেলে |” তারপরই আমার মুখের্‌ দিকে সন্দেহের চোখে তাকান, “তুই কি কইর্যা মেয়েছেলেটারে ট্নিতি, ক ” আমি PII গলায় বললাম, “সব আমার ডায়েবীর পাতায় লেখা আছে। ওটা আমার পরবর্তা বই হবে। ছাপা হোক, তখন ছুটো কপি তোমায় দিঁয়ে আসবো |” “ol তো হইলো, এখন থাকবি কোথায় ? তরে লইয়া খুব মুশকিল হইলো তো |” আনি হাত নাড়লাম, “কুছ wala নেই, সঞ্জীবদা | তোমার সঙ্গে দেখা হয়ে যায়াট। তো একটা একপিডেন্ট। আমি প্লাটফর্মেই রাত কাটাবে৷। । প্লাটফর্মে রাত কাটাতে আমার খুব ভালো লাগে, রোমাঞ্চ অনুভব করি ।” গাড়িংলি আসে-যায়। ব্যস্ততায় অসংখ্য অপবিচিত মুখ ছোটাছুটি করে । আমি সব কিছুই ঝাপসা দেখছি। এই আবছায়ায় কেবল একটা মুখই জীবন্ত ক্যাপ্টেনের মুখ । ওহ্‌, জীবন! কী বিচিত্র! স্মৃতি থেকে একটার পর একটা পাতা উদ্ধার করতে থাকি |



Leave a Comment