হত্যাকারী কে ? [সংস্করণ-৭] | Hatyakari Ke ? [Ed. 7]

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
যোগেশচন্দ্রের কথা ১১ চক্ষু কালিমাঙ্কিত। বিষাদ-বিদীর্ণ হৃদয়ে লীলাকে দেখিতে লাগিলাম-- ক্ষণেকে আমার আপাদমস্তক স্বেদাক্ত esq) কি আশ্চর্য্য, দুই বৎসরে মান্নযের এমন ভয়ানক পরিবর্তনও হয় ! মনে মনে ঈশ্বরের নিকটে প্রার্থনা করিলাম, হে করুণাময়! হে অনাথের নাথ! দীনের অবলম্বন, নিরাশ্রয়ের আশ্রয়! যাহার আশা আমি ত্যাগ করিয়াছি-_যাহার চিন্তাতেও আমার আর অধিকার নাই-- কেন প্রভু! আবার তাহাকে এ afers আমার সম্মুখে ধরিলে ? প্রভো! আমার হৃদয় অসহ্‌ বেদনাভারে ভাঁঙডিয়া-চুরিয়া যাক, অবিশ্রান্ত তুষানলে পুড়িয়া থাক্‌ হইয়া ats, ক্ষতি নাই; লীলাকে Wal কর-_তাহার অন্ধকার a2 হাসিমাখা করিয়া দাও। আমি আর কিছুই চাহি না। তৃতীয় পরিচ্ছেদ আমাকে দেখিতে পাইয়া লীলা মাথায় কাপড় দিল । এবং তাড়াতাড়ি উঠিয়া, জড়সড় SEI লজ্জানম্রমুথে যেমন ঘরের বাহির হইতে যাইবে, তাহার ললাটের একপার্বে কবাঁটের আঘাত লাগিল ৷ লীলা সরিয়া দাড়াইল | আমি goto অপ্রকৃতিস্থভাবে তাহাকে বলিলাম, “লীলা, বসো। তুমি কি আমাকে চিনিতে পার নাই 1?” আমার বিশ্বাস__-লীলাকে চিনিতে প্রথমে আমার মনে যেমন একটা গোলমাল উপস্থিত হইয়াছিল, সেইরূপ তাহারও কিছু একটা ata থাকিবে । এ লীলা, সে লীলার মত নয় afaal আমার মনে এইরূপ ধারণ হইয়াছিল । As, এমন সময়ে পার্শ্ববর্তী গৃহমধ্যস্থ কোন ছুগঞ্চপোষ্য শিশুর করুণ ক্রন্দন শ্রুত হইল । লীলা মৃদুনিক্ষিপ্ত শ্বাসে “আম্ছি” বলিয়| ঘরের বাহির হইয়া গেল | শামি fofes মনে sata শয্যার ated গিয়া দীড়াইলাম। রুগ্ন



Leave a Comment