For Complaints/Suggesstions related to this material, please clickHere
বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)
(Click to expand)আস্তে উত্তর দিকের রাস্তাটা ধরে এগোতে লাগলো। Pact
বিরাট বিরাট বাড়ি। অনেক বাড়ির সামনে আবার বাগান।
এত বড়-বড় বাড়ি অথচ কোথাও কেউ কাটকে সম্ভায় বাড়ি
ভাড়া দেবে না। একটা ঘরও কাউকে ছেড়ে দেবে না কেউ
কলকাতায় | মোড়ের মাথায় এসে চারদিকের আলোর জাকজমকে ঝক্-
মক করে উঠলো লোকনাথ। দূর ছাই, পরের গাড়িতে esata
অপমানে এতক্ষণ মন-মরা হয়ে গিয়েছিল Cri এবার চারদিকের
রোশনাই দেখে যেন একটু চাঙ্গা হয়ে উঠলো। হাটতে হাটতে
আরো এগিয়ে চললো লোকনাথ। পার্ক De পেরিয়ে একটা
ছোট পায়ে-চলা-গলি দিয়ে শর্ট কাট করতে হবে। তারপর
কোথায় গিয়ে থামবে লোকনাথ তা তার জানা। সন্ধ্যেবেলা
সেখানে অবশ্য বেশী ভিড় থাকে! তা থাক্। তাতে লোকনাথের
কোনও অসুবিধে হবে না। তাকে বেশ খাতির করে বসাবে
যাছুগোপাল । গরম-গরম আলুর চপ, বেগুনি, পেঁয়াঞ্জি খাওয়াবে ।
পয়সা] দিতে চাইলেও যাছ্ুগোপাল তা নেবে না। লোকনাথ তার
দোকানে পায়ের ধুলো দিলেই সে কৃতার্থ হয়ে যাবে। যাছুগোপালের দোকানটা একটা সিনেমা-হাউসের পাশে ।
একফালি দোকান হলে কী হবে, তারই ভেতরে কাঠের বেঞ্চিতে
সার-সার লোক বসে খাচ্ছে। সকলের হাতেই শালপাতার ঠোডা। . কিন্তু তাতে লোকনাথের অসুবিধে হবে না। লোকনাথ সকলকে ডিঙিয়ে একেবারে রান্নাঘরের ভেতরে ঢুকে যাবে।
যাছদুগোপাল কখনও কখনও ভেতরে মাল তৈরি করার তদারক
করে, আবার কখনও সামনে কাউণ্টারের কাছে এসে খদ্দের
সামলায়। যাছুগোপাল তার নিজের ছেলেকে বসিয়েছে কাউণ্টারে।
কাউন্টার মানে একটা উচু মাচা; মাচার ওপর বসে ব্রৈলোক্য
মাল বেচে উঠতে পারে না, এত মালের খদ্দের |
১৮