রজনী | Rajani

১২ রজনী গেল। অন্ধ রঙ্গনী চেনা পথে বিনা সাহায্যে চলতে NAS | লবঙ্গ তাকে দেখে খলল,-_'কি on. নী । আবার ফুল লইয়] মরতে এসেছিস্‌ কেন?” তাতে র্গনী রেগে গিয়ে কি বলতে খাবে এমন সময় রামসদয়বাবুর প্রথমা স্ত্রীর কনিষ্ঠ পুত্র এসে উপস্থিত । লবঙ্গ শচান্সকে রজনীর পরিচয় করিয়ে দিল। রজ্বনী ata শুনে শচীন্দ্র রঙ্গনীর চোখ ছুটি দেখবার জন্য রজনীর মুখখানি ধরে পরীক্ষা করে বলল “এ ein সারিবার নয়।” তারপর লবঙ্গ শচীন্ত্রের কাছে রঞ্জনীর বিবাহের প্রসঙ্গ তুলল । bla Fe দিল-_রজনীর জ্বনা পাত্র যোগাড় করবার COW FACT | এদিকে রজনীর কুমারী চিত্তে শচীন্দ্রের কণ্ঠস্বর, তাঁর স্পর্শ এক অপুর্ব সাড়া জাগিয়ে তুলল । সে icra প্রতি তীব্র আকর্ষণ অঙ্গভব করলল। শচীন্তের কণ্ঠস্বর শোনবার আশায় সে প্রতিদিন লবঙ্গদের বাড়ী ফুল দিতে যেতে লাগল। দৈবাৎ শচীন্গের সাক্ষাৎ পেতো সে, নিজের জীবনকে সার্থক মনে করত। কিন্ত SCRA ভালবাসা বুঝছেই বা কে, VACHS বা! কে। অন্ধ রজনী” যেন রূপের নেশায় মেতে উঠল। একদিন রাত্রে র্গনীর হঠাৎ ঘুম ভেঙে গেল। সে পিতামাতার কথাবার্তা গুনে বুঝল রামসদয়বাবুর বাড়ীর সরকারের ছেলে গোপালের সঙ্গে তাঁর বিয়ের কথাবার্তা চলছে। স্ত্রী থাকা সত্বেও গোপাল টাকার লোভে অন্ধকে বিবাহ করতে রাজী এবং লবঙ্গ এই বিবাহের ব্যয়ভার বহন করবে। এই কথা জেনে ক্ষুব্ধ রজনী পরের দিন গেল লবঙ্গের সঙ্গে ঝগড়া Face সে বিবাহ করতে চায় না জেনে লবঙ্গ তাঁকে তিরস্কার করল । বেদনার্ত রজনী কাঁদতে কাদতে fi fo দিয়ে নেমে আসছে, এমন সময় শচীন্দ্র উপস্থিত। শচীন্দ্র তাকে কাদতে দেখে তাকে ডেকে হাত ধরে তার ছোটমার কাছে নিয়ে গেল। র্গনীর মনে হল যেন, এই স্পর্শে তার জীবন সার্থক হয়ে গেল। রজনী বিবাহ বন্ধ করবার চেষ্টা করেও কোনো উপায় দেখতে পেল না। এদিকে গোপালের স্ত্রী টাপা, তার ভাই ছুষ্টচরিত্র হীরালালকে দিয়ে এই বিবাহ ভেঙে দিতে চাইল। কিন্তু তাতেও কৃতকার্য হওয়া গেল না। পরে টাপা এসে রজনীকে পরামর্শ দিল যে, বিবাহের ঠিক কয়েকদিন আগে সে তার বাপের বাড়ীতে রজনীকে লুকিয়ে রাখবে। উপায়াস্তর না দেখে রজনী তাতেই রাজী VAT | সেইদিন মধ্যরাত্রে সে গোপনে টাপার সঙ্গে তাঁর খ্বপুরবাড়ী গেল। পাছে স্বামী জানতে পারে এই আশংকায় চাপা রঙ্গনীকে সেই রাত্রেই হীরালালের সঙ্গে Mera বাপের বাড়ী পাঠিয়ে দিতে চাইল । র্জনী প্রথমে হীরালালের সঙ্গে যেতে