চিমনীর কালো ধোঁয়া | Chimnir Kalo Dhnoya

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
শব্দে পথ ঘাট TAA! রাত-দিন রাজমিন্ত্রীরা কাজ করে। “ডে-লাইট” জ্বালিয়ে রাতকে দিনের মত অবস্থায় এনে কাজ চলে ৷ দূর থেকে লোকজন ই করে তাকিয়ে থাকে । জমিদার বাবুদের কাজ তারা দেখেছে | কিন্তু এমনটি কোনোদিন দেখেনি | মিলের চিম্ণী তৈরি হয়। আকাশ ছোয়া। পাজ৷ পাজা VG খেয়ে ফ্যালে দৈত্যকায় চিমনীটা । মাঝে-মাঝে খবর আসে “পড়ে গিয়ে লোক খুন” কিন্তু কোন সাড়া শব্দ থাকে aii এই ভাবে ধীরে ধীরে শিল্পনগর গড়ে ওঠে | সন্ধ্যায় বিদ্যুতের আলোয় আলোকিত হয়ে ওঠে চারদিক | রিক্ররিয়েশন ক্লাব, বিলিয়ার্ডস রুম, আমোদ স্ফুতির ঘর, ক্লাব, HALA গোছান বাড়িগুলির সামনে সবুজ লন আর ফুলে ভর৷ বাগান ছবির মতো দেখায়। এত তাড়াতাড়ি যে এত পরিবর্তন হবে তা cad ভাবতেও পারে না। একদিন এই জায়গাগুলোতে ছিল শিয়াল wre, জঙ্গল, সাপ আর উদ্বেড়ালদের লীলাক্ষেত্র। তা আজ আর কেউ বিশ্বাস করবে না। কোটালের জোয়ারের সময় নদীর জল অবাধে উঠে আসতো এই এলাকায়-_-সেকথ!৷ আজ আর কেউ ভাবতে পারবে fer ভাবতে পারবে কি, ফণা তুলে একদিন কেউটে, CHa Lata দল এখানে অবাধে রাজত্ব চালাত ? অবশ্য কেউটে গোখ্‌রোর ফণা আজে৷ সমানে ছোবল মেরে যাচ্ছে । আলোক মালায় সজ্জিত এই উৎসবপুরীর মাত্র কয়েক শ গজ দূরে তিন ফটকের খালের ধারে কুঁপি, হ্যারিকেন আর গ্যাসবাতি জ্বালা ছোট্ট একটা বাজার । সরকারের বাজার। উপেনবাবু বড় সখ করে তৈরি করেছিলেন এই বাজার। আজ শিল্প ও শিল্পাঞ্চলের কল্যাণে এর মূল্য বেড়েছে | এখানকার শমিকদের বস্তি মৌমাছির চাক যেন । ছোট ছোট ১৪



Leave a Comment