পশ্চিমবঙ্গ [বর্ষ-৩৬] | Pashchimbanga [Yr. 36]

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
র*্বীণ্সন্দ্র*স*্ং*্গী*ত চিনেনলাথ ঠাকুর করা হইয়াছে। সাময়িক পত্রিকায় প্রকাশকালে, গ্রদ্থের পূর্বতন সংস্করণে বা লোকমুখে যে-সকল Safe প্রবেশ করিয়াছিল তাহার সংস্কার : গ্রন্থাকারে অপ্রকাশিত স্বরলিপি-সংগ্রহ ; Toa স্বরলিপি রচনা এবং সেগুলি সাময়িক পত্রে ও Vara প্রকাশ; এই সকল বিষয়ে aay করিবার Gen বিশ্বভারতী গ্রষ্থন-বিভাগ একটি সমিতি গঠন করিয়াছেন : শ্রীইন্দিরা দেবী চৌধুরাণী, শ্রীঅনাদিকুমার দস্তিদার, শ্রাশৈলজারঞ্জন মজ্মদার ও শ্রীশাস্তিদেনব ঘোষ এই সমিতির সদস্য নির্বাচিত হইয়াছেন। এই সমিতির তত্বাবধানে যে-সকল স্বরলিপি প্রকাশিত হইবে, আশাকরি সকলে তাহার অনুসরণ করিবেন! হ্বর-বিতান বর্তমান খণ্ডের অধিকাংশ স্বরলিপি দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুর কর্তৃক লিখিত। অন্যান্য গানের স্বরলিপিকার রমা কর (২১), স্রীঅনাদিকুমার দস্তিদার (১, ২, ৮, ১৬, 29, ৪২, ৪৩ ও ৫০) ও শ্রীশৈলজারঞ্জন wera (8৭. ৪৮, 8d)I বর্তমান সংস্করণ প্রকাশে শ্রীঅনাদিকুমার দস্তিদার বিশেষ আনুকূল্য করিয়াছেন। ভাদ্র, ১৩৫৪ এই স্বরলিপি সমিতির কাজে নিরলস পরিশ্রম করেছেন প্রধানত অনারদিকুমার দস্তিদার আর তাকে অকৃত্রিম সহায়তা করেছেন সমিতির বয়োজ্যেষ্ঠা সদস্যা রবীন্দ্রনাথের ভ্রাতৃম্পুত্রী ইন্দিরা দেবী। ১৩৫৪-১৩৬৪ এই দশ বছরের মধ্যে মোট ৫০ খণ্ড স্বরবিতান প্রকাশিত হয় (৬-৫৫)-_যার মধ্যে যেমন আছে TSA সংকলন, তেমন আছে পূর্বতন সংকলনের THA ASAT | সংস্করণে সম্পাদনা প্রয়োজনীয় ছিল। অল্প সময়ের ব্যবধানে স্বরবিতানের অনেকগুলি খণ্ডের পনর্মদ্রণও করতে হয়। ইতিমধ্যে রবীন্দ্রসংগীত বিদ্যালয় থেকে শুরু করে বিশ্ববিদ্যালয়ের উচ্চতর স্তরে পাঠ্যতালিকাডুক্ত হয়েছে, রবীন্দ্রসংগীত নিয়ে যথেষ্ট পরিমাণে গবেষণার কর্মক্ষেত্র বিস্তৃত হয়েছে আর সেইসঙ্গে স্বরবিতানের চাহিদা বেড়েছে অপ্রত্যাশিত হারে। বিশ্বভারতী aga বিভাগও সেই প্রয়োজনীয়তার কথা স্মরণে রেখে স্বরবিতানের নৃতন PSR খণ্ডও যেমন প্রকাশ করতে থাকেন, তেমনই স্বরবিতানে গানের রচনা-প্রকাশকাল, ya ও স্বরলিপির "আকরভূমি', পাঠভেদ, Facey, ছন্দোভেদ ASS তথ্যও যুক্ত করায় সচেষ্ট হন। এ পর্যন্ত ৬৩টি খণ্ডে ১৭০০ গানের স্বরলিপি মুদ্রিত হয়েছে। ৬৪ খণ্ডটি আশু প্রকাশিতব্য। এই কাজ যে খুব সহজে করা গিয়েছে এমন মনে করার সঙ্গত কোনও কারণ নেই। স্বরলিপিকারদের মধ্যে মতপার্থক্য তো ছিলই তার সঙ্গে যুক্ত হয়েছিল 'অহং'। প্রায় সকলেই ভাবতেন তার করা স্বরলিপিটিই গুরুত্ব পাক! যত দিন এগিয়েছে, এই মতাস্তর ক্রমশ মনাস্তরের স্তরে পৌছিয়েছে। তবুও এই বিশাল এবং অত্যস্ত দায়িত্বপূর্ণ কাজ যে একটা প্রায় পূর্ণাঙ্গ রূপে সমাধা হয়েছে এ বড়ো কম কথা নয়। লক্ষ করলে “AB বোঝা যাবে সব স্বরলিপিকার যোগাতার নিরিখে সমান মাপের নন। তাই সমস্ত স্বরলিপির গুণগত মান এক নয়। দ্বিতীয়ত, শান্তিনিকেতনে স্বরলিপিচর্চার বিশেষ অভ্যাস fer না। তাই খুব প্রচলিত গানেও রূপের বদল ঘটত। প্রসঙ্গত কলকাতায় অনাদিকুমার দস্তিদারকে লেখা শান্তিনিকেতন থেকে শৈলজারঞ্জন মজুমদারের একটি চিঠির উল্লেখ করতে হয়। তিনি লিখছেন : ‘wears, আপনার চিঠি পেয়েছি। আপনি অবশ্য বন্ধু হিসাবে আমাকে যে কয়েকটি পশ্চিমবঙ্গ © ANAT © ১৫ লক্ষ করলে স্পষ্ট বোঝা যাবে সব স্বরলিপিকার যোগ্যতার নিরিখে সমান মাপের নন। তাই সমড় স্বরালিপির gare মান এক নয়। দ্বিতীয়ত, শাত়িনিকেতনে স্বরলিপিচচার বিশেষ অভ্যাস ছিল না। তাই খুব প্রচলিত NEVES রাপের বদল ঘটত |



Leave a Comment