ঘরের ঠিকানা | Gharer Thikana

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
৩ পরিজন কেউ নেই! *:** ওর ats শূন্য হয়ে গেল--ওর সামান্ত একটুখানি জীবনের বঞ্চনাগুলো তাকালো ভয়াবহ মুখ তুলে | তারা যেন সব ভুতুড়ে ছায়া-- সেই উঁচু উচু নারকেল গাছ, তেল কলের চোঙ--ওর বাপ + ওর মা ! সবগুলো তু গুড়ে ছায়ার মতো হ।ত নেড়ে ডাকতে ডাকতে কোথায় মিলিয়ে গেল cw I ও কাদছে। কি বিশ) চাপ! কান্ন। মাত্র দশ বছরের বঞ্চনার, দশ বছরের ধ্বংস কালের। সে কান্না অন্তরাস্মাকে বেন কুরে কুরে খাচ্ছে। আমি শুনছি। ভোর হতে দেরি আছে। রহস্যময় জটিল ধাঁধার মতো ভোরের আগের অন্ধকারে ফোপানাটা যেন কাপছেই | ক্ষুধার্ত সেই কান্নার তরঙ্গ ঠেলে, দু-চাতে শেষ রাতের কম্পমান অন্ধকার সরিয়ে আমার সামনে এসে দাড়ায় জেলখানার সেই মুখগুলো। জেলণানার আকাশে মেঘের ঘনঘটা দেখে যে লোকটা হাউমাউ Wea কেঁদে উঠেছিল ঘানি ঠেলতে ঠেলতে : AMA জলায় ANS এখন আবাদে নেমে পড়েছে গো IM বস্মতীর সঙ্গে এবার মোর ছাড়াছা'ড় !+-- জেলখানার প্রাঈগনে ঘনবোর FAS এক শরতের মন্ধ্যার কে বলেছিল : ‘CA এতক্ষণে ঘুমিয়ে পড়েছে ।” .-. আর ফাল্গুনের FHS কৃষ্ণচূড়ার গাছটা যখন চমকে দিয়েছিল ঘানি-টান] কয়েদীগুলোকে, তখন বুনে! দেশের কোন NPA মেন বলে উঠেছিল : “হঠাৎ একদিন সাধ করে সে “খাপায় ফুল পরেছিল ।” -.. তারা ভীড়, করে আসে সবাই: ভীড় ক'রে আসে এই আধা পাহাড়ী কাকর মাটির দেশ থেকে, রেল কারখানা! থেকে স্থদুর নোনামাটির দেশ পর্যন্ত ছড়ানো আরও অনেকগুলি মুখ--তাঁদেব স্বপ্ন, তাদের আপা-আশ্বাসে ভরা জীবন। তাদের কথাই বলেছিল কারান্তরালের মুসগুলি। 'বহিনকে বোলো সাহসে বুক বাধতে



Leave a Comment