হিন্দুর উপাসনাতত্ত্ব [ভাগ-২] | Hindur Upasanatattwa [Pt. 2]

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
হিন্দুর উপাসনাতত্ব ৷ ৩ TAP CHT অবপন্বন গ্রহণ করিয়। তাহাতে চিত্তবৃত্তি তন্ময় করাকে উপাসনা বলে। এক্ষণে আমাদিগকে প্রথম APACS ও বুঝিতে হইবে, এভাবে নিজের HSH তাহার সন্তার চুবাইয়। দেওয়ার প্রয়োজন কি! যদি আমরা ইহার নাবপ্তক্ডতা বুঝি, তাহা হইপে কি উপায়ে এই ভাব-সাগরে ডুবিতে পারি, তাহা MICAS করা বাইবে। উপাসনার আবশ্যকতা | RR অঙন্সারে জীবের স্তষ্টিপ্রবাহ অনাদি! আমরা বহু AAAI গন্মগ্রহণ করিয়াছ এবং ইহার পরেও করিব। ভগবান গীতা এই সত্যের প্রতি লক্ষ্য করিয়। বলিয়াছেন--- বহুনি মে ব্যতীতানি জন্মানি তব HHA I ্ তান্যইং বেদ Atle ন Ge বেগ পরস্তুপ ॥ ৪থ অঃ ৫ শ্লোক । হে অজ্জুন ! আমার এবং তোমার AA জন্ম অতীত হইয়াছে | আমি সমস্তই মবগত আছি । কিন্তু হে পর*প! তোমার জ্ঞান-শক্তি STIS থাকায় তুমি তাহার কিছুই জানিতেছ না। জীব, কর্তৃত্বাতিমান wie: অর্থাৎ “আমি করিতেছি আমিই কর্মের কর্তা” এইরূপ BEE ভাবাপন্ন EFA সংলারে যে সকল কর্ম করিতেছে, Sea নে বন্ধ হইয়৷ জন্মঞজন্ম/ন্তর পরিন্রমণ করিতেছে। এইপ্রকার SHS আমাদের সংসারচক্রে বারংবার আবর্তনের কারণ। যে AH এই কর্তৃত্বাতিমান থাকে, He কাল পর্য্যন্ত জীব সাংসারিকবিষয়ে Ze afer বেড়ায় এবং “আমি adi আমি ছুঃখী”--এই প্রকার অনুভব রুরে। “আমিই veda কর্তা” এইরূপ বুদ্ধিতে আমরা কর্ম করিলেই সেই কর্মের বীজ দংস্কাররূপে আমাদের জীবাত্মায় সঞ্চিত হয়; পরে উদ্দীপক



Leave a Comment