বর্ণাশ্রম | Barnashram

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ | » প্রভাবতীর জীবনে হতাশ হইলেন। পোকাভাব বশতঃ নীলরতন কার্য্যে অবসর aa wy তত্বাববান করিতে লাগিলেন | জননীর বিষয় ভাবিয়া! ভাবির নলিনাঙ্গের অস্থিচর্ম সার হইতেছে, সে ত ইহার তুল্য বিপদ আর কখন দেখে নাই। পিতামাতা যখন স্বর্গগত হইয়াছেন---তখন সে তিন মাসের hte, আর এখন মে একাদশবর্ষে পদার্পণ করিয়াছে। নলিনাক্ষের এই অসহায় অবস্থায় দয়াময়ী প্রভাবতী নিজ হৃদয়ের রক্ত দিয়া পরিপোষণ না করিলে আজ নলিনাক্ষের অস্তিত্ব কোথায় থাকিত। প্রথমাবস্থায় প্রতাবতীর কয়েকটা পুত্র হইয়াছিল বটে, কিন্তু সকলকেই একে একে কুতাস্তের করালগ্রাসে অর্পণ করিতে হইয়াছে। নিকটবর্তী গ্রামে একবার ভয়ানক বিস্চিকার প্রকোপ বুদ্ধি হইয়া একটা ত্রাম্মণ পরিবারের উচ্ছেদ সাধন হইয়া যায়, এই গ্রাম নীলরতন বাবুর জমীদারী ভুক্ত ছিল এবং এই ব্রাহ্মণ পরিবারটা তাহারই অক্পট বন্ধু ছিলেন। বন্ধু ও বন্ধু পত্নীর পরলোক গমনের পর তাহাদের একটা তিন মাসের শিশু safes fen) সংক্রামক রোগ afer কোন ভদ্রলোকই এ বাটিতে প্রবেশ করিয়া] শিশুটির রক্ষণাবেক্ষণের ভার গ্রহণ করে নাই। নীলরতন বাবু ভাগ্যক্রমে সেই. দিন with পরিদর্শন করিতে তথায় গমন করেন। THAT এবং তদীর পত্নীর অকস্মাং মৃত্যুর জন্য দুঃখ প্রকাশ করেন এবং অবশেষে তাহাদের শিশু za তখনও জীবিত আছে চডান্য দদ্ম-প্রবণ হৃদয়ে গৃহে আনিলেন এবং লালন পালনের By ait পদfa করিলেন। পুত্রহীনা জননী নেই ছুষূপ্য়া



Leave a Comment