অশোকের বাণী | Ashoker Bani

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
ভূমিকা ১। প্রাচীন ভারতীয় ইতিহাস ইতিহাসের সকল যুগেই বিশ্বের সভ্যতায় তারতের উল্লেখযোগ্য অবদান আছে। কিন্তু সেই অবদানের পরিমাণ ও গুরুত্ব প্রাচীন যুগেই সর্বাপেক্ষ৷ অধিক | আর্ধভাষার অন্যতম সর্বপ্রাচীন গ্রন্থ খণেদ সেই সময়ে রচিত হয়। যারা পৃথিবীর ইতিহাসের শ্রেষ্ঠ চরিত্রগুলির মধ্যে পরিগণিত সেই গৌতম বৃদ্ধ এবং রাজধি অশোক এঁ যুগেই . আবিভু'ত হয়েছিলেন। ধর্ম, দর্শন, সাহিত্য, ভাষাবিজ্ঞান, শিল্প প্রভৃতিতে ভারতীয় প্রতিভার আশ্চর্যজনক বিকাশও সে আমলেই সম্ভব হয়েছিল ৷ বিশেষতঃ তখন বাহির থেকে নানা জাতি ভারতে এসে এদেশের জনসমাজে সম্পূর্ণভাবে মিশে যেতে পেরেছিল । আমরা জগতের ইতিহাসে দেখতে পাই, যে সক্ল ব্যক্তি, জাতি বা সম্প্রদায় আপন সংস্কৃতি নিয়ে গৌরব ও গর্ব বোধ করে, তাঁরা সহজে এবং. স্বেচ্ছায় WA ত্যাগ করে পরধর্ম গ্রহণ করে না। সেদিক্‌ থেকে দেখলে, গ্রীস এবং চীন দেশের আত্মসভ্যতা সম্পর্কে সচেতন ও অভিমানী অধিবাসীর পক্ষে সেকালে ভারতীয় ধর্ম অবলম্বন প্রাচীন 'জগতের ইতিহাসের এক অত্যাশ্চ্য' কাহিনী | দুখের বিষয়, প্রাচীন কালে লিখিত ভারতের কোনও ইতিহাস আবিষ্কৃত হয় নি। স্থপ্রাচীন যুগের ভারতীয়গণকে আপনাদের ক্্রিয়াকলাপের এঁতিহালিক বিবরণ লিপিধদ্ধ করতে আগ্রহী দেখা যায় না। তাই সেই গৌরবময় যুগের লুপ্ত ইতিহাল উদ্ধারের cow এ যুগে নানা ভাবে ক্রা হয়েছে। অষ্টাদশ শতাৰক্দীর শেষার্ধে এদেশে ব্রিটিশ afters প্রতিষ্ঠার পর' পশ্চিম জগতের” afew এই কাজ আরম্ভ করেন। তারা নানা তারতীয় এবং বিদেশীয় গ্রন্থ থেকে ভারত-ইতিহাসের উপাদান সংগ্রহ 'করতে থাকেন। তারাই প্রাচীন ভারতের ব্রাঙ্গী ও wea বর্ণমালায় লিখিত. লেখাবলীর পাঁঠোম্ধার



Leave a Comment