বিখ্যাত বিচার কাহিনী [সংস্করণ-১] | Bikhyata Bichar Kahini [Ed. 1]

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
বিখ্যাত fasta কাহিনী এর পর আমাদের ঘটনার পট-পরিবতিত হয় আগ্রায়। ১৯১১ সালের ৮ই অক্টোবর ফুলাম আগ্রায় পৌছান, এবং তার দু'দিন পরেই অর্থাৎ ১০ই অক্টোবর রাত্রেই বহির্বাটীর বারান্দায় খাবার সময় তৃতীয়বার আবার তাকে হীট্‌ষ্টোকের সেই ওষুধটি খাওয়ানো হয়। মিসেস্‌ ফুলাম নিজের হাতে স্বামীর থালায় মাংস ও ঝোলের সঙ্গে সেই বিষ মিশিয়ে পরিবেশন করেন। এ মারাত্মক বোল গলাধঃকরণ করার সঙ্গে সঙ্গেই মিঃ ফুলাম অত্যন্ত অসুস্থ হয়ে পড়েন । একে আগে থেকেই শারীরিক অবস্থা তার খারাপ হয়েছিল, তার উপর আবার এই বিষ শরীরে প্রবেশ করার সঙ্গে সঙ্গেই তিনি বমি করতে আরম্ভ করেন । সেদিন ক্লার্ক সেখানে সাম্ধ্য-ভোজের অতিথিরূপে উপস্থিত ছিলেন । ওষুধের অছিলায় তিনি মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা দেন । হাইপোডারমিক মসিরিঞ্জের সাহায্যে সেই অবস্থার উপরেই ক্লার্ক ফুলামের শরীরে আরো বিষ ইন্জেক্সন করে দেন । বিষে বিষে জর্জরিত শরীরের পক্ষে তা আর AW করা সম্ভব হয় না-_ মিঃ ফুলাম Westy শেষ-নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন --এই নৃশংস ষড়যন্ত্রের হাত থেকে চিরতরে তিনি রেহাই পান ৷ মিসেস্‌ ফুলাম ও ক্লার্কের এত দ্বিনের ছুরভিসন্ধি সফল হয়। সে দিনটা ছিল ১০ই অক্টোবর, তার অস্ত্তযেষ্টিক্রিয়| সমাপ্ত হয় তার পরের দিন, এবং কোন কিছু ধরা পড়া বা সন্দেহ করার মত কোন কারণও ঘটে না। এই অমানুষিক হত্যাকাণ্ডের একমাত্র সাক্ষী ছিল মিঃ ফুলামের দশ বঙসর বয়স্কা কন্যা ক্যাথলীন। কিন্তু মার জন্য তার ক নীরব হয়েই থাকে | farcry, ফুলাম আজ বহু দিন পরে অনেকটা নিশ্চিন্ত বোধ করেন। অনেক ছুর্তাবনা আজ দূর হয়ে গেছে তার মন থেকে। তার এবং ক্লার্কের মাঝখানের একটা বড় বাধা এতো দিন পরে তিনি কাটিয়ে ১২



Leave a Comment