For Complaints/Suggesstions related to this material, please clickHere
বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)
(Click to expand)প্রথম অধ্যায়
পুর্বাভাষ উনবিংশ শতাবীর প্রথম ভাগ হইতেই ভারতবর্ষের উন্নতি-প্রচেষ্টায়
দুইটি ধারা] চলিয়া আসিতেছিল। একটি শাসক জ্বাতির সহযোগে
ও তাহার অনুকরণে স্বদেশের উন্নতি সাধন, অপরটি--অন্যোর সাহায্যের
অপেক্ষা না SHAM বা অপরের অনুকরণ না Slag] স্বচেষ্টায় স্বদেশের
কল্যাণ করা। এই দ্বিতীয় ধারার উদগাতাদের মধ্যে তত্ববোধিনী সভা
ও তাহার মুখপত্র 'তত্ববোধিনী পত্রিকা” অন্যতম বলা চলে। Weta
দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর, অক্ষয়কুমার দত্ত, রাজনারায়ণ বসু প্রভৃতি তত্ববোধিনী
সভার নেতৃবর্গ স্বীয় চিত্ত! পত্রিকার মধ্য fen প্রচার ক্রিয়া, নিজেদের
এবং অপরাপর ব্যক্তিদের কর্মে Tag করিতেন। স্বাতন্ত্যবোধ ও
স্বাবলম্বন--এই দুইটির উপরই যে আমাদের জাতীয় উন্নতি বিশেষ
ভাবে নির্ভর করে, এই বাণী তাহাদের প্রমুখাৎ আমরা Va? গুনিতে
পাই। কবিবর ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের 'সংবাদ প্রভাকর,) কাশীপ্রসা॥ ঘোষের
‘fey ইন্টেলিজেন্সার, গিরিশচন্দ্র ঘোষ ও হরিশ্চন্্র মুখোপাধ্যায়ের
‘fey পেটিয়ট, দ্বারকানাথ বিদ্তাভূষণের “সোমপ্রকাশ, গিরিশ্চন্র
ঘোষের 'বে্ঙ্গণী প্রভৃতি পত্রিকাও বাঙালীর মনে এই বৃত্তিদ্বয়ের উন্মেধে
সহায়তা করে। ওুপ্তকবির স্বদেশগ্রীতিমূলক কবিতাবলী, wala
বন্দ্যোপাধ্যায়ের পদ্মিনী উপাখ্যান, হেমচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়ের “বুত্রপংহার*
প্রভৃতিও এই নৃতন ভাবের খোরাক কম জোগায় নাই। কিন্তু ইংরেজী শিক্ষার প্রাবল্যে এবং দস্বদ্বেশীয় শিক্ষার অনাঁদর হেতু
তাহাদের কথা শিক্ষিত সম্প্রদায়ের উপর সাধারণ ভাবে কার্য্যকরী