স্মৃতির সাতকাহন [খণ্ড-১] | Smritir Satkahan [Vol. 1]

১৬ স্মৃতির সাতকাহন কুবাই থিক্কা আইলান মুনি রাজার ও অন্দর, গাইট্টা HRD চাইর পোয়া হইলা রাজার ঘর। বড় রাণীর ঘর ও রাম, মাইঝের ও লক্ষণ, SH রাণীর ঘর ও হইলা SAG, শত্রুঘণণ। রাজা যখন বুড়া হইলায়, রাম হইতা রাজা, ছনিয়া খুশী হইলায় রাজ্যের যত প্রজা। কেকুর বাপের APM, কপাল বড় oH, পিঠজ্বলাখান, মনওলাখান, ধেনুরলাখান তেরা। ওতা শুনি কেকুরে কইন, রাম হইতা রাজা, তোর দুই পোয়া কি খুদের জাউ খাইতা? ওতা শুনি কেকুর মাথাত চৌরঙগী দিলাইলা, উপাস করি, গৌসা করি, মাটির উপর হুইলা। ইতা দেখি দশরথ Casey Bort কর কিতা, এই বেলা দিতাম পারি তুমি চাও যিতা। রাম গেলা বনবাস, ভরত বড় বোখা, হিংহাসনে বওয়াইলাইন রামের পাদুকা। বন থিকা বৌ চুরি করিলাইন রাবণ, রাবণ মারি হিতা আইনলাইন, হৌ তো রামায়ন” সিলেট জেলার বসবাসকারী জনগণের কাছে ক্ষমাপ্রার্থী। সিলেট জেলার ভাষাকে উপহাস করার জন্য এই রামায়ণ রচিত হয়নি। ভোরবেলা ঘুম থেকে উঠেই বিশুর কাজ ছিল ইলা মাসীমার প্রোক্তন রাজ্যসভার সাংসদ) বাড়িতে গিয়ে চা খাওয়া। একদিন সকালে চা খেতে গিয়ে দেখে সুদৃশ্য, সতেজ একটি লাউ ইলা মাসীমাদের উঠোনে গড়াগড়ি খাচ্ছে। বিশু এর কারণ জিজ্ঞেস করলে ইলা মাসীমা জানান, লাউটি দেখতে সুন্দর হলেও প্রচণ্ড তেতো। এটা তাদেরই গাছের লাউ। বিশু সেই লাউ তুলে নিয়ে চলে আসে কের চৌমুহনি জহর পালের চা স্টলে। কের টৌমুহনির মোড়ের বড় পুকুরওয়ালা বাড়ির প্রশান্ত চৌধুরীর লাউটি দেখে পছন্দ হয়। বিশুর কাছ থেকে মাছের মাথা দিয়ে লাউয়ের ঘণ্ট খাবে বলে ৪ আনা দিয়ে লাউটি কিনে নিয়ে যায়। বিশু তীষণ তৎপর হয়ে ওঠে ৪ আনা তাড়াতাড়ি খেয়ে ফেলার জন্য। ১৫/২০ মি: কৃষ্ণকেশব aH (মামা কেশব)