আয়না | Ayena

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
আঠার ভুমিকা বাদ-প্রতিবাদ © মালয়লী চরিত্রের প্রধান অভিব্যক্তি। বাদ্‌- faweta কেন্দ্রস্থল হয়েও সাহিত্যিক হিসাবে জীবিতকালেই কেশবদেব পুর্ণ সম্মানলাভ করেছেন। কেশবদেব এবং কেরল- বাসীদের পক্ষে এ সম্মানের কথা। বাদ্বিতপ্তা যদি কেরলবাসীর জীবনের মুখ্য অভিব্যক্তি হয়, তবে প্রতিবাদ ব্যাপারটা কেশবদেবের প্রাণবায়ু। এও ঠিক যে সততই প্রতিবাদ তার কাছে নিছক প্রতিবাদের খাতিরেই প্রতিবাদ হয়ে ওঠে। তবে আসলে এই প্রতিবাদ-মুখরতা তাঁর সাহিত্যস্থষ্টিকে উজ্জ্বল করে OAR! যুবকদের লজ্জা! দেবার মতো প্রাণোন্মাদনা আর বীরোচিত ভাব কেশবদেবের মধ্যে বর্তমান। সেই সঙ্গে তিনি জীবন-প্রেমসিক আর সদা যুবক-ছাত্রও বটে Sta জীবন সম্পর্কে অনুরাগ আর আস্থাই ভগ্নত্বূপের ওপর নতুন প্রাসাদ গড়ে তোলায় এবং নিজের ভাঙ্গাবাড়ীর সংস্কারে তাকে উৎসাহিত করেছে। নবীন লেখকদের প্রতি Sta বাণী এ প্রসঙ্গে উল্লেখযোগ্য--“লিখে যাও। আমার এটুকুই বলার আছে। লিখে যাও, লিখতে থাকো। তবে লিখতে হলে জীবনের পাঠ নেওয়া প্রয়োজন | তাই জীবন অধ্যয়নই মুখ্য হওয়া প্রয়োজন |” কেশবদেব পুরোপুরিভাবে কেরলীয়; সন্দেহ হয় যে কেরল ব্যতিরেকে তিনি কিছু লিখেছেন কিনা। কেশবদেব লিখিত. এই “আয়ন কেরলবাসীর চরিত্র-বৈশিষ্ট্যের অন্ততম উদাহরণ। সহানুভূতিশীল পাঠকদের কাছে এ গ্রন্থ আমি সাদরে উপস্থিত করছি। টি. এন. জয়চন্দ্রন



Leave a Comment