সোনার তরীর দিগদর্শন | Sonar Tarir Digdarshan

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
সোনার Baily দিগ দর্শন ’ সোনার তরী নামে কবিতাটির তেতর সোনার তরীর কবিতাবলীর মূল সুরটি এথানে স্পষ্ট, কিন্তু এখানে TH সুরের সঙ্গে শাখা প্রশাধাগুলো নেই বলে তার সামগ্রিক রূপটি হয়তো AVE বোধ্য az | এই শ্রেণীর কতকগুলো! শ্রেষ্ঠ কবিতার ভেতরে সে রূপ স্পষ্ট হয়ে উঠেছে । প্রসঙ্গত মনে রাখা দরকার যে, এর মূল Babes ভুলে গেলে শাখা প্রশাখা- গুলোকেই অবলম্বন করতে হবে কিন্তু মূল সুরটির রস, শাখা প্রশাথা দিতে পারে A সোনার তরীর মূল কবিতায় যে দৃষ্টিভঙ্গী পাওয়া গিয়েছে, এই শ্রেনীর aT কবিতাবলীর ভেতর Si ABB) স্পষ্ট নেই । তা -HTBS এই শ্রেনীর কবিতাবলীর ভেতরে যদি মুল RAF পেতে চেষ্টা করা যায়, তাহলে বঞ্চিত হওয়ার আশা BT | সোনার তরীর সব কবিতা উধৃতির দরকার নেই, কারণ রস-সাহিত্যকে বুঝতে গেলে যদি সমালোচনার দৃষ্টি-প্রদীপের সাহায্য নিতে হুয় তো, সেখানে রস- সাহিত্যের রূপ অদৃশই থেকে যায়, যেটুকু উধুতি say হুচ্ছে ও হবে সেগুলো নেহাত কবিতার মমার্থকে বোঝানোর aca: নিষ্রিতা ও সহুপ্ডোথিতা কবিতার উধ্বতির দরকার নেই, সংক্ষেপে তার মূল বক্তব্যটি আলোচনা করলে রসের অঙ্গহানি হবে না। একটি রাজপুত্র একটি রাতে প্রাসাদ থেকে বেরিয়ে গিয়ে প্রবেশ করলেন এক ঘুমের রাজে্যে । রাজা থেকে তার So পর্যন্ত ঘুমিয়ে--নিঃশব্মে রাজপুত্র প্রবেশ করলেন YB রাজকল্সগার YA! তার রূপ সম্ভার দেখে মুগ্ধ হয়ে তার চোখের পাতায় চুম্বন করে ভূষ্্য-পাতায় কাজল দিয়ে নিজের নাম শিখে সোনার সুতোয় তার নিজের ca রত্নহারটি ছিল সেইটের সঙ্গে সেই পরিচয় পত্রটি গাথলেন, তার পর রেখে চলে গেলেন। «ST পাতায় লেখাছিল নিদ্রা নিমগ্না, আমার প্রাণ আমি তোমাকে সমর্পণ samy তারপর সেই মালাটি পরালেন, রাজকল্পার গলায় fafus কবিতাটির এইখানে শেষ । এর পর স্থপ্তোধিতা কবিতার ভেতরে ঘুমের দেশে ঘুম ভাঙ্গার পালা"



Leave a Comment