For Complaints/Suggesstions related to this material, please clickHere
বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)
(Click to expand)SLAM ছেদন। ১১ আরাধনা! হইবে না। এইরূপ সমস্ত। এই PHS জ্ঞান ও ধর্ষবজ্ঞের
অবলম্বন । ইহাই মুক্তির সোপান। অন্তর্য্যামী আচার্য্যের অস্তরভেদী কথা শুনিয়া জীব তখন নিতাস্ত Sen
দাম zen পড়িলেন। ভাবিলেন, সংসারের কাজ এবং ব্রতবিধি পালন
দ্বারা আবার যদি আমায় পরীক্ষা দিয়৷ বিশ্বাসী হইতে হয়, তবেত বড়ই
কঠিন wre দেখিতেছি। ভাবিয়াছিলাম, একেবারেই চরমধর্শা ভক্তিযোগ
লাভ করিব। আবার সেই সংসারের কাজগুল aes ToL করিতে
হইবে! তার সঙ্গে আবার বাহু ধর্শ্বের ক্রিয়া অনঠান! এখন আর
-ও সব আমার আদবেই ভাল লাগে না। দৈহিক অভাবগুলি যে কোন
প্রকারে হউক, ছুঃখে AA একরূপ মোচন হইয়া যাইবে, আমি নিশ্চিন্ত মনে
সর্বক্ষণ ভগবান্কে লইয়াই থাকিব, এরূপ আশা আমার দেখিতেছি তবে বিফল
হইয়া গেল। ঠাকুরের যাহা ইচ্ছা তাহাই হউক! wail তুমি ও সব কি ভাবিতেছ? ওরূপ বিরক্ত চিত্তে কর্মযোগ সাধন
হয় না। frost এবং ভক্তি লাভের উপায় জানিয়া প্রথমে চিতত্ুদ্ধির জন্য
শ্রদ্ধা ও নিষ্ঠা সহকারে সমস্ত কর্মান্ষটান করিতে হইবে। বিধিবদ্ধ প্রণালী ও উপায়
গুলি অনেক সময় কঠোর নীরস হইলেও পরিণামে তাহা! ফলেতে মিষ্ট। আমার
প্রতি লক্ষ্য স্থির রাখিলে ভক্তি বিশ্বাসের গুণে অনুষ্ঠান প্রণালীও ক্রমে
সরস বলিয়া অননভব করিতে পারিবে। কারণ, তাহার মধ্যে আমি আছি।
বস্তুতঃ সমস্ত কর্মই যে কঠোর তাহা নহে, তোমার সামর্থ্য এবং প্রকৃতির
পক্ষে যাহা কিছু উপযোগী তাহাই মংপগ্রতিষ্ঠিত কর্মযোগ। যখন জীবন লাভ
করিয়া জীব নাম প্রাপ্ত হইয়াছ, তখন কর্ম তোমাকে করিতেই হইবে।
জীবন আছে, অথচ কর্ম নাই, ইহ হইতেই পারে না। ইহা শিক্ষাসাপেক্ষ -
নহে; ক্ষুদ্র শিশু যেমন গুইয়া শুইয়া হস্ত পদ সঞ্চালন করে, মন্ুযোর পক্ষে
কর্ম তেমনি স্বাভাবিক। এ্রশিকশক্তির প্রত্যক্ষ অন্ভুতি দ্বারা তাহার ইঙ্গিত
wa জীবনের নৈসর্গিক ও পারমার্থিক ক্রিয়া গুলিকে mere নিয়মিত
করাই কর্শযোগের চরম লক্ষ্য। এই কর্ম প্রথমে স্বাভাবিক ক্রিয়ার ভিতর
দিয়া স্বতঃই প্রস্কটত হয়। এবং তাহার অবলম্বনে সাধক ক্রমশঃ কর্ণজ্ঞান-
ভক্তিযোগে আরোহণ করে। কর্ম, জ্ঞান, যোগ, ভক্তি এই চারিটা ব্রহ্মলোক