মালঙ্গীর কথা | Malangir Katha

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
মালঙ্গীর কথা - > সারিকেনটাও নিতে হবে। ওটা আমার, পাগলীর বাবা দিয়েছিল। আপনি ছিলে তাই এতক্ষণ নেই নি। সারিকেন নিতে হবে স্তনিয়: হরিচরণের ঘুম ভাঙ্গিয়া গেল। সে বলিল, তোর সারিকেন, তুইত fale তুই তবু বেভার করতে দিয়েছিলি। তাই বা দেয় কোন্‌ শালা ? কাতিক বলিল, আমার পরিবার যায় ata) নইলে নিতুম না। হরিচর্ণ বলিল, Asi! কলোরে হয়নি ত ? উন্নমান (ayaa) ত সেই রকমই হচ্ছে। হুজুর গেলে একটা ফয়সালা হবে। দেশল।ইটা ভিজা, তাই কুপি ধরাইতে সময় লাগে । কুপি জালাইয়া বৈদ্ধনাথ কাতিকের সঙ্গে চলিয়া যায়। কুস্তীর মনে এতক্ষণ তবু একটা নির্ভরতা ছিল। বৈদ্যনাথ বাহির হইয়| গেলে তার ভয় করিতে লাগিল | কাতিক হরিচরণের জ্ঞাতি ভাই। তার ঘর বাড়ির আর এক ANTS তার সঙ্গে যাইতে যাইতে বৈদ্থনাথ প্রশ্ন করিল, বমি হয়েছিল ? না বমি হন নি। তবে উকি হচ্ছেন ঘন ঘন, তাতে কেলেশ দিচ্ছেন। প্রথমবার পাইখানা হয়েছে কথন 1 যৎকিঞ্চিং আগে । পর পর দু'বার। দেবতার নীলে ত। বাগানে গিছল, কে যেন হাতছানি দিয়ে ডাকলে | , কাতিকের ঘরখানি গোলপাতার। ছোট্ট ঘর। মাঝখানে বিছানা। শতরঞ্চি, তোশক, বালিশ সবই আছে, শুধু চাদর নাই । বিছানায় তের চৌদ্দ বছরের একটি তরুণী শুইয়া । মেয়েটি সবন্দরী তবে তাড়াতাড়ি ডিম ফুটাইবার মতন তা দিয়া যৌবন ফুটাইবার coz করিলে যেমন হুয় তেমনি পাকা পাকা ভাব। বৈদ্ধনাথকে দেখিয়াই সে বলিল, আমি আর বীচব না, রাজাবাবু।



Leave a Comment