বিবেকানন্দ রচনাসংগ্রহ [খণ্ড-৫] | Vivekananda Rachanasangraha [Vol. 5]

প্রবন্ব € SSAA উৎক্ষষ্ট সময় হল TBARS, এই ASSEN BATHS ছবেহতরঙ্গ সবচেয়ে শাস্ত থাকে। দুটি পর্ধায়ের মধ্যে তখন শষ্য fey বিরাজমান। যাঁদ ব্রাহ্মমুূর্তে করা সম্ভব না হয় তাহলে শয্যাত্যাগের পর এবং শয্যাগ্রহণের আগে অভ্যাস করা Siow ব্যক্তিগত পরিচ্ছন্নতা একান্ত প্রয়োজন-_ প্রত্যহ স্নান করতে UII স্নানের পর faa হয়ে বসো, মনে ভাবে! যেন শিলাখণ্ডের মত অনড়ভাবে তুম বলে BTR! মাথা, GF কাধ এবং নিতদ্বদ্ধয়কে সমান্তরাল রাখো, মেরু ওকে সংজ রাখতে হবে | সমস্ত ক্রিয়| মেরুদণ্ডের মধ্য দিয়ে হয় এবং একে দুর্বল কর| চলবে না। পায়ের আঙুল থেকে শুরু কর এবং দ্বেহের প্রতিটি অংশকে পাঁবত্র মনে কর; মনে মনে সেইভাবে fowl কর, যাঁদ চাও তাছলে প্রতিটি অঙ্গকে সেইভাবে STATS পারো। ধারে ধীরে উধ্বাজের দিকে মনংলংযোগ কর, যতক্ষণ না মান্তফ্কভাগে মনোনিবেশ করতে পারছো। afew অঙ্গকে free, সম্পূর্ণ ভাবতে হবে। তারপর সমস্ত দ্বেহকে ofaq fowl sare হবে । সত্যোপলন্ধির জন্য ঈশ্বর-প্রছত্ত একটি যন্ত্র হিসাবে দেহকে কল্পনা করতে হবে। একে এক GAT হিলাবে কল্পনা করতে হবে যাতে AIT পারড়ি দিয়ে চিরস্তন সত্যের তারে উপনীত হওয়া যায়। এইসব fos সমাপ্ত হলে ale arma দিয়ে wid নিশ্বাপ নিতে হবে এবং আবার ছাড়তে হবে। তারপর যতক্ষণ সহজভাবে পার যায় ততক্ষণ নিঃশ্বাস বন্ধ করে থাকো। এরকম চারবার শ্বাসগ্রহণ কর, তারপর স্বাভাবিক নিঃশ্বাস নাও'এবং জ্ঞানোদ্বয়ের wy প্রার্থনা করো। “fafa এই জগৎ হুষ্টি করেছেন তার গোৌরব ছ্যাঁতকে স্মরণ ata; তিনি আমার অন্তরলোক উদ্ভাসিত করুন ।* আসনস্থ হয়ে WH থেকে পনের মাঁনট এই ধ্যান Seal | গুরু ছাড়া অন্ত কাউকে তোমার আঁভজ্ঞতার sq বলবে না। যতটা সম্ভব স্বল্পভাষী হবে | পবিত্র চিস্তায় মনসংযোগ করবে; আমর! যেরকম fowl কাঁর সেরকম ছবার প্রবণতা আমাদের মধ্যে থাকে। পূণ] fowl সমস্ত মানসিক অপবিল্রতা বিনষ্ট করে। যারা যোগী নয় তারা ছাস। নিজেদের মুক্ত করার oT একের পর এক বাধন ছিঁড়তেই হবে | পরমার্থ সত্যের সন্ধান সবাই পেতে পারে। ঈশ্বর afe সত্য হন তাহলে সত্য রূপে আমরা তাকে Gag? উপলব্ধ করব। afte আত্মার আস্তত্ব থাকে, তাহলে নিশ্চয় আমরা সে আত্মাকে প্রত্যক্ষ করবো, উপলন্ধি করবো। একমাত্র দ্বেহাতিশায়ী ACS পারলেই আত্মার দর্শন মেলে | যষোগীরা আমাদের AK SHS মূলত দুভাগে ভাগ করে থাকেন : WRSley অঙ্গ এবং ATS QUT Wily ও কর্মের অঙ্গ | আভ্যস্তরীণ অঙ্গ অথবা মনের চারটি স্তর রয়েছে। প্রথম : মনস্‌-ধ্যান অথবা চিন্কাশাক্ত। সাধারণতঃ এই শক্তির সম্পূর্ণ অপচয় হয়ে থাকে, কারণ একে আমরা নিয়ন্ত্রণ কার না। সঠিকভাবে পারচালিত হলে এটি বিশ্ময়কর শক্তিতে পরিণত হতে পারে। fasta ঃ বৃদ্ধি --ইচ্ছাশাক্ত (কখনও কখনও একে বোধশাঁক্তও বলা হয়)। তৃতীয় ঃ অস্কার _-আাত্মসচেতন অহংবোধ। চতুর্থ £ চিত্ত--সেই পদার্থলার যাতে এবং যার