পথ অন্তহীন | Path Antahin

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
কনকলতা নিজে বসে লীলাকে খাওয়াতেন, পরিপাটি করে চুল আঁচড়ে দিতেন, চোখে কাজল টেনে, টিপ পরিয়ে দিয়ে CHIEU] কৌকড়া চুলে ঘেরা মুখখানি তার তুলে ধরে অতৃপ্ত চোখে CHAS থাকতেন, তারপর একসময়ে না| জানি কি ভেবে তার ঠোঁটে হাসি ফুটে উঠতো। সাত বছরের রঞ্জন চার বছরের লীলাকে খেলার সাথি করে নিয়েছিল, ওদের দুজনের খেলা দেখতে দেখতে এক মধুর কল্পনায় তার সারা মম অনির্ববচনীয় স্থখে পুলকিত হয়ে উঠতো। লীলা অজ্ঞাত শৈশবে পিতৃ-হার|। গ্রামের স্কুলে তার বাবা মাফ্টারি করতেন । লীলার মা কনকলতাকে বলতেন, Wa দিদি, এই গরীবের মেয়েকে আপনি রাত দিন এত ভালো ভালো. পোষাকে সাজিয়ে রাখেন বড় হয়ে ও যখন আর খারাপ কাপড় জাম] পরতে চাইবে না তখন আমি কি করব বলুন তো ? PASTS] হেসে উত্তর দিতেন, তার জন্যো তোমায় ভাবতে হবেনা ভাই, আমি যদি মরেও যাই, লীলার জামা কাপড়ের ব্যবস্থা আমি করে যাব। নারায়ণী যদিও জানতেন জমিদার পরিবারের একমাত্র ছেলে ATTA সঙ্গে লীলার বিয়ে হওয়া কিছুতেই সম্ভব নয় তবু লীলা একটু বড় হতেই কি জানি কেন এই অসম্ভবের স্বপ্ন তার মনকে দোলা দিত । পরমুহূর্তেই নিজের মনকে তিনি শাসন করে বলতেন, গরীবের মেয়ে লীলার এ সৌভাগ্য পাগলের কল্পনা (৩)



Leave a Comment