বিবেকানন্দ রচনাসংগ্রহ [খণ্ড-৬] | Vivekananda Rachanasangraha [Vol. 6]

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
Twas ইতিহাসের উদ্য়কাল থেকে মানবলোকে WISH অসাধারণ ঘটনার নাজর মেলে | এমন সব ঘটনার সত্যতা সম্পর্কে সাক্ষ্য দেবার মতো লোক এই বর্তমান জগতেও রয়েছে-_-এবং এমনাকি আধুনিক বিজ্ঞানের প্রখর কিরণ-দীপ্ত সমাজেও। মুখ কুসংস্কারাচ্ছন্নবা STMT কাছ থেকে এনে যখন এমন AW বহু সাক্ষ্যপ্রমাণে Foi করা হয়, তা বিশ্বাসযোগ্য হয়ে ওঠে না। অনেক ক্ষেত্রে তথাকথিত দ্বৈবী Yew তো নকল অনুকরণ বিশেষ ৷ কিন্তু তারা কিসের মঅঙন্ুকরণ ? যথাযোগ্য অনুসন্ধান ছাড়াই সবকিছুকে দূরে ছুড়ে ফেলে দেওয়াটা বিজ্ঞানসম্মত মনের পরিচয় নয় । অগভীর বৈজ্ঞানিকগণ বিচিত্রপ্রকার মানসকাঙণ্ডের ব্যাখ্যায় বিফল হন বলেই তাদের আন্ততত্ব পর্যন্ত অম্বীকার করতে সচেষ্ট হন GAR সেজন্যেই, Wel ভাবে মেঘলোকের Beant এক বা একাধিক কেউ তাদের প্রার্থনা শুনতে পাচ্ছৈন, বা যারা বিশ্বাস করে তারা তাদের আবেদনে বিশ্বনিয়মগাতিরই পাঁরবর্তন করে দেবে--এমন সব লোকের চেয়েও তো ওই ধরনের বৈজ্ঞানিকেরাই বরং বেশি সংস্কারের Tew দ্বিতীয় ক্ষেত্রের এ লোকদের পক্ষে অজ্ঞতা বা অন্ততপক্ষে ভ্রান্ত শিক্ষাপদ্ধাতর অজ্ৃহাত AAE—AI ফলে এঁ CA ETAT ধরনের শক্তির উপরে তারা নির্ভর করতে শিখেছে এবং সেই 1নির্ভরতাটা) তাদের fags প্রকৃতির সঙ্গেই জড়িয়ে গেছে। কিন্তু প্রথম ক্ষেত্রের পক্ষে তো এমন কোনো অজ্হাত চলে না | হাজার হাজার বছর ধরে অমন সব অপ্রাকৃত ঘটনাসমূহ্কে অধ্যয়ন, পর্যবেক্ষণ ও সাধারণীকরণ করা হয়েছে-_মানবের fed সামাগ্রক মৌল 1ভাঁত্তভুমিকে বিশ্লেষণ করে দেখা হয়েছে--এবং কার্যত তারই ফলস্বরূপ গড়ে উঠেছে রাজযোগ ৷ কিছু কিছু আধুনিক অক্ষম বৈজ্ঞানিকের রীতিমতো রাজযোগ দুরূহ ব্যাখ্যাসন্কুল ঘটনার আন্ততত্বকে অস্বীকার করে না; বরং ভদ্রভাবে কিন্তু সুনিশ্চিত ভাষায়ই রাজবোগ কুসংস্কারবাছ্বীদের বলে-_দৈবঘটনা বা প্রার্থনা ফলপ্রাপ্তি এবং বিশ্বাসযোগ্য ঘটনার মতোই সত্য হলেও তাদেরকে মেধলোকের উধ্ব'চারী এক বা একাধিক সত্তার কারণ-জনিত বলে কুসংস্কার- মূলক ব্যাখ্যা দ্বারা! বোধগম্য করে তোলা যায় না। রাজযোগ ঘোষণা করে প্রত্যেকটি মানুষই হল মানবলোকের পশ্চাংবৰর্তী জ্ঞান ও শাক্তর অসীম মহাসমুদ্বে এক-একটি প্রবাহপথ | তা শিক্ষা দেয়--মাহযের মধ্যে কামনাবাসন|'ও অভাবাদী আছে, মানুষের মধ্যে তা পূরণের MTS আছে? এবং যেখানেই এবং যথনই কোনো কামনা কোনো অভাব কোনো প্রার্থনা পূর্ণ হয়েছে, তা হয়েছে এই অসীম অনস্ত শক্তির যোগান থেকেই--কোনো আঁতপ্রাকৃত সত্তার কাছ থেকে নয়। আঁত্প্রাক্কত সত্ভাদ্বর TATA মানুষের মধ্যে FORA পর্যন্ত কর্মবল জাগ্রত করতে পারে, তবে তা আধ্যাত্মিক BETS WE করে থাকে। তা পরাঁনর্ডরতা আনে, আমে ভয়, আনে কুসংস্কার Gl এই ভয়াবহ বিশ্বাসের মধ্যে অধঃপাঁতত করে যে মানুষের পক্ষে দুর্বলতাটা স্বাভাবিক। যোগী বলেন-_আত্প্রাকৃত বলে কিছু নেই, তবে প্রকৃতিতেই রয়েছে স্কুল প্রকাশ-রূপ ও PASTA | A হল কারণ এবং স্কুল হল ফল।



Leave a Comment