For Complaints/Suggesstions related to this material, please clickHere
বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)
(Click to expand)আশ্রয়ের জন্য, অবলম্বনের জন্য আর একদিকে হাত বাড়িয়ে এই যন সেই
মনকে জিজ্ঞেস করে, “তুমি কেমন আছ, তোমার অবস্থা কি ?...'ভালো না।
বুকটা] খালি খাপি ঠেকছে।”*'**“আমারও তাই ।'---“ঘুমোলে না'...চেষ্ট
করলাম, এলো না--কেবল একটু তন্দ্রার মধ্যে হাবিজাবি স্বপ্ন দেখলাম, ভয়
পেলাম, উঠে গেলাম ।.... আমারও তাই হোল । তাই তোমার কাছে চলে
এলাম ভাই ।১...'হুই বুড়ি'র এমন বিষণ্ণ ছবির নিরালা যন্ত্রণা থেকে তাদের
অভাব, অবহেলা, অসম্বলতা যুবককে না ভাবালেও, অন্তত তার যুবতীকে
একবার ভাবতে শেখাবে,-_সত্যি সেদিন কোথায় থাকবে তার মধুছন্দ। Wel,
পীনোন্নতা যৌবন-রাগ দেহের রেখায় রেখায়, কাজল চোখের দীঘল মায়া,
অধরের হাসিতে ঝরা রক্তবরণ গোলাপ-স্থরভি, বুকের উদ্ধত লজ্জার বন্দিতা
রূপ !1--এ গল্পে সব কিছু হারিয়েও বৃদ্ধা তার জগত খুজে পেয়েছে এক
নিবিষ্টতার মধ্যে মায়াশৃন্ততায়। “বৃষ্টির পরে” গল্পে ছুই বন্ধুর বয়েস সীমান্তে হঠাৎ ঝলক দেওয়া মানসিকতার
ঝড় থেকে মুক্তির স্বাদ পাওয়া আর নিজেদের যৌবন পরিসরে করা উচ্ছৃঙ্খলতা,
আজ বার্ধক্যের শিবিরে পৌছে স্বতিচারণার মধ্যে দুজনেই দুজনকে ঘাত-
প্রতিঘাত করতে চেয়েছিল । কিন্তু পারল না। বন্ধু প্রভাত আজ তার বন্ধুর
কাছে Cafe তলব করতে এসেছে, কোন অধিকারে সে তার নিজের
আত্মজার সঙ্গে বন্ধুর আত্মজকে অবাধে করতে দিয়েছিল মেলামেশার
আলাপচারিতা, যা একদিন প্রভাতের ছেলে ও বন্ধুর ডায়োসেশনে শিক্ষিত
Sata সঙ্গে যৌবনের জালায় দেহাচারিতায় অন্ধের মত ডুবিয়েছিল | প্রভাতের
আত্মজ বন্ধু-কন্যার মধ্যে প্রজায়ণে প্রাণ অন্কুরিত করেছিল ! কিন্তু কোন
অধিকারে বন্ধুর চোখের সামনে থেকে তারই পুত্র আর সেই sata বুদ্ধিতে
প্রভাতের ভাবী পৌত্রকে অমন আমানহষিক বর্বরতায়, অন্মমুহূর্তেই মৃত্যু দিয়ে
ঢেকে তারা ছু জনে Beles হলে! কেন? কেন আজ এই দাবী নিয়ে
ঝাল ব্যারিস্টার প্রভাত তারই আবাল্য বন্ধুকে জেরা করছে। কিন্ত মানের
মন যে পলকে পলকে, Ato তারই প্রভাবে asters কিছু আগে
দেখা গেছিল তারই সম্ভানের রক্তে নিজেকে যে মেয়ে নিশ্চয়ই ভালবেসে 'নতুন
এক প্রাণে পুষ্পবৰতী হয়েছিল,--হয়ে যে আবার সেই নতুনের আবির্ভাবকে
aga করাতে দ্বিধা করে নি যৌবন বিলাসে “মা'-এর রূপকে পুতুল খেলা
বলে মনে করে,-_সেই মেয়েরই চুলের একটি লাল রীৰন হাতে পাওয়ায় প্রভাত ১২