সমাজ ও শিশুশিক্ষা [সংস্করণ-২] | Samaj O Shishushiksha [Ed. 2]

প্রথম SAH শিশুশিক্ষার ধারা “ইহাদের কর আশীর্ব্বাদ । ধরায় উঠেছে ফুটি শুভ প্রাণগুলি, নন্দনের এনেছে সংবাদ, ইহাদের কর আশীর্বাদ |” --ববীজ্্রনাথ-_ অতি প্রাচীন কাল থেকেই মানুষ শিক্ষার আদর্শ ও উদ্দেশ্য সম্বন্ধে নানা foe ও অনুসন্ধান করে আনছে,এবং আজও মানুয়ের সেই প্রচেষ্টা! নমান ভাবেই চলেছে। শিশুর atte বিকাশই যে শিক্ষার প্রকৃত উদ্দেশ্য, এ কথা আজ আমাদের শিক্ষাবিদগণ নম্যকভাবে উপলদ্ধি করেছেন। তাই তারা শিশুর জন্মের প্রায় ace নঙ্গেই তাদের শারীরিক, মানসিক, আঙভুতিক, নৈতিক ও সামাজিক উন্নতি ও স্বাভাবিক বিকাশের প্রকৃষ্ট স্থযোগ ও স্থবিধার wae) বিধান দিয়েছেন-- প্রাক-প্রাথমিক শিশ্ত- শিক্ষাকেন্দ্র বা নার্লারি স্কুলের মাধামে। তার। বুঝেছেন যে শিশুদের সহজাত প্রবৃত্তি, প্রেরণা, শক্তি, বুদ্ধিমত। ও আবেগ-অঙ্গভূতির যথাযথ বিকাশের উপরেই নির্ভর করে শিশুর নম্র ভবিষ্যৎ জীবন । মানুষের আবেগ ও অনুভূতির যথার্থ বিকাশে যেমন একদিকে উচ্চশ্রেণীর শিল্প, সাহিত্য ও সঙ্গীত জন্মলাড করেছে, অন্যদিকে দেখা যায় যে, আবেগ অনুভূতির faye ও বিভ্রান্ত ব্যবহারের ফলে, সময় নময় মানুষ বর্বর পশ্ডর মতও আচরণ করেছে। মানুষের পক্ষে তার আবেগ ays সম্পূর্ণভাবে নিবৃত্ত করে জয় করা সম্ভব নয়, কিন্তু শৈশব থেকেই যদি তার afew প্রবৃত্তিগুলিকে সহজভাবে বিকশিত হওয়ার স্থযোগ দেওয়া হয়, তবে ভ্রুমণশ:ই সেগুলি সংযত ও BRS হয়ে শিশু-জীবনের প্রগতিপথে মানবের সমগ্র ভবিষ্যৎ জীবনকে WHA ও মধুর করে তুলবে আশা FA যায়। শিক্ষার আদর্শ ও উদ্দেশ্য সম্পর্কে বহু শিক্ষাবিদ, বহু কাল ধরে বিভিন্ন মতবাদ্দের । প্রচার করে গেছেন। তাঁদের কারও মতে, মনোবৃত্তির সম্যক