বঙ্কিমচন্দ্রের সমকালীন গৌণ ঔপন্যাসিকবৃন্দ | Bankimchandrer Samakalin Gouna Oupanyasikbrinda

[ te J তিনি ae করে দিয়েছেন। চোখের বালির এই স্বাতন্ত্র্যের জন্য 'চোখের- বালিকে উপদ্যাস-মাহিত্যে মবযুগের প্রবর্তক বলা যাইতে পারে'।* তাই দুরগেশনন্দিনীর মত চোখের বালিও যুগপরিবর্তনের দাবিদার । 'দুর্গেশনন্দিনীর পর যদি কোন গ্রন্থ . উপন্যাসের চোখে নতুন যুগ-পরিবর্তনের দাবি করিতে পারে তবে সে চোখের বালি*।? এই বিচারে চোখের বালির প্রকাশকাল অর্থাৎ ১৯০৩ Sete থেকেই বন্কিমোত্তর যুগের ata we আলোচনার এই ভিত্তিতে আমর৷ ১৯০৩ খ্রীষ্টাব্দ পর্যন্ত বন্কিমকাল রূপে গ্রহণ করেছি। এই সীমাবৃত্তে ( ১৮৬৫--১৯০৩) আমরা বন্কিমচন্দ্রের সমকালীন গৌণ ওঁপন্যাসিকবুন্দের রচনাবলীর আলোচন৷ সীমাবদ্ধ রাখব | HR afxapcma সমকালের old ওুপন্তাসিকবুন্দের আলোচনা-প্রসঙ্গে গৌণ কথাটির neat নির্ণয় ও ব্যাখ্যার কিঞ্চিং অবকাশ আছে। গৌণ আমরা কাকে বলব ? যিনি বা যারা মুখ্য নন তিনি বা তারাই কি গৌণ 2 বন্কিময়ুগে বন্কিমচন্ত্ই যে উপন্যাস-সাহিত্যের সাম্রাজে৷ রাজাধিরা্জ একথার পুনরুল্লেখ fasts: বঙ্কিমকালে বস্কিমের আদর্শে আস্থাবান কথাশিল্লীরা বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই বন্কিমের পথ WRIA করে উপন্যাস- রচনায় ব্রতী হয়েছিলেন । এদের অনুশীলন ও প্রতিভা বন্কিমকে অনুসরণ করে শিল্পহুষ্টর চেষ্টায় অধিকাংশ ক্ষেত্রে নিঃশেষিত হয়ে গেছে। নিজস্ব স্বাধীন চিনস্তাভাবনার ও পদ্ধতির পথ ধরে al বেশিদিন চলতে পারেন নি। এইসব শ্রেনীর লেখকদের আমরা কি বলব ? বন্কিম-অনুসারা ৪পলন্যাসিক, al গৌণ ওপন্তাসিক ? আলোচ্যকালের প্রেক্ষিতে আমরা এই শ্রেণীর লেখকদের gatas অভিহিত করতে পারি। তবে গৌণ ওঁপন্যাসিক-এর অভিধায় এদের চিহ্নিত করবার অবকাশ বেশি। কারণ, বক্ষিম- আদর্শপুষ্ট এইসব ওপন্যাসিকেরা বন্কিম-প্রতিভার Gag’ উঠতে পারেন নি। ৪. HAgata বন্দ্যোপাধ্যায় : বঙ্গ-সাহিত্যে উপন্যাসের ধারা (৫ম সং ) পৃ. ১০৯ | ৫. শ্রীহবোধচন্দ্র মেনগুপ্ত? শরৎচন্দ্র (৬৪ সং), পৃ. ১১।