For Complaints/Suggesstions related to this material, please clickHere
বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)
(Click to expand)© , পদার্থ-বিজ্ঞানের কথা থাকে না। ইলেকটি.ক বা বিজলি বাতির gp টিপলেই ঘরখানা
আলোয় ভরে যায়। BI বন্ধ করে দাও, সমস্ত ঘরখানা ঘুট-
ঘুটে অন্ধকার। কাজেই আলো বা উত্তাপকে বস্তু বলি কোন্
হিসেবে ? বিজ্ঞানীরা কিন্তু এদের বোঝাবার জন্যেও একটিমাত্র কথা
ঠিক করেছেন। কথাটি শক্তি, ইংরেজি করে বললে বলতে হয়
এনাজি | আলোই বল, উত্তাপই বল, এর! সকলেই হল এ শক্তি |
তবে, আলো -শক্তি, বিছ্যৎ-শক্তি, টিনা বলতে অবশ্য
বাধা নেই | আমাদের পাঁচটি দি anae কান, নাক, জিভ আর ত্বক।
চোখ দিয়ে আমরা দেখি, কান দিয়ে শুনি, নাক দিয়ে কোন
কিছুর গন্ধ টের পাই, জিভ দিয়ে কোন কিছুর আস্বাদ
গ্রহণ করি, আর ত্বক দিয়ে আমাদের স্পর্শান্ভূতি জাগে । আমাদের
চারদিকের যেসব জিনিসের কথা বলেছি তার সবই আমরা বুঝতে
পারি আমাদের এই পাঁচটি ইন্দ্রিয়ের সাহায্যে। আলে৷ আর
অন্ধকারের পার্থক্য আমরা বুঝি আমাদের চোখ দিয়ে, উত্তাপটা
চোখে না দেখলেও অনুভব করতে পারা যায়, শব্দ দেখিও না
অনুভবও করি না, 4 শুনি আমরা কান দিয়ে। তাহলে দেখা
যাচ্ছে, বস্তুই বল, আর শক্তিই বল, আমাদের পাঁচটি ইন্দ্রিয় অচল
হলে সবই অচল হয়ে যাবে। এবারে আমরা বলতে পারি, প্রকৃতির দিকে দিকে যা কিছু
আমরা দেখছি বা আমাদের ইন্দ্রিয়ের সাহায্যে অন্নভব করছি সবই
এ বস্তু বা শক্তির বিভিন্ন রূপ মাত্র। মানুষের gf এসব
নিয়েই । এ ছুনিয়াঞক্কে ভালভাবে বোঝবার জন্যে, সব কিছু ware
জ্ঞানলাভ করে মানুষের we স্ম্বিধে বাড়াবার জন্যেই বিজ্ঞান
বিজ্ঞানের আসল উদ্দেশ্য এখানেই । আবার আমাদের পুরোনো কথায় একটু ফিরে আসা যাক।
বস্তু আর শক্তি কিন্তু একে ছাড়া অন্ত তেমন কাজে লাগে না।
তেমনই বা বলি কী করে। বস্তু ছাড়৷ শক্তির কোন প্রকাশই নেই