আমার পাওয়া শান্তিনিকেতন [সংস্করণ-১] | Amar Paoya Santiniketan [Ed. 1]

জামার পাওয়া শ্াঁদ্তাঁনকেতন প্রথমে আমরা 'মামা fated বলেই ডাকতাম । পরে মাঁনস্টার বাদ face মামা” হয়োছিল i সকলেরই মামা এমনঁক মাস্টারমশাইও মামাই ডাকতেন | এখানে এই ছাত্রশক্ষকের সহজ সম্পর্ক দেখে অবাক হয়োছলাম | সকলের সঙ্গেই দাদা-ভাই AMS ও সবার ব্যবহারও সেই রকমই । আমরা তো মাস্টারকে ভয় করে চলতে হয় তাই জাঁন। এখন aia শশক্ষক-ছাল্লের এই চমৎকার সহজ ASR তো এখানকার প্রধান সম্পদ । সম্পকই যাঁদ ভালভাবে গড়ে না উঠল তাহলে প্রকৃত শিক্ষা ক করে হবে ? ভয়ে দশক্ষকের কাছ থেকে দুরে সরে থাকলে ক করে শিক্ষা লাভ হবে ? যে শিক্ষক ছাল্লদের সঙ্গে সহজভাবে মিশতে পারেন না, তিন শিক্ষক হবার Goes নন । এখানে আমার একটা রুথা মনে পড়ল । আমি যখন প্রথম শিক্ষাস্মত্রে চাকার করতে যাই তথন গ্লাস্টারমশাই আমাকে এই উপদেশাটি দিয়েছিলেন, “আম অনেক ata, আঁম বাঁদ ছেলেদের আপন ভাইয়ের মতো ক'রে না নতে পাযাঁর, যা শেখাব ছাই শেখাব। আর তুঁম আমার থেকে অনেক কম জেনেও Ale তাদের ভাইয়ের MST ভালবেসে শেখাও, যা শেখাবে সোনা শেখাবে ।” ॥ ও ॥ কলাভবনের তখনকার প্রত্যেক AA একট ক'রে পাঁরচয় দিই এখন ; কলাভবন একটা পাঁরবারের মতো ছল কনা কাজেই সেই পাঁরবারকে জানতে গেলে পাঁরবারের সকলকেই জানতে হয় । ছাত্রদের কথা বলতে প্রথমেই টনাশকান্তর (নাঁশকান্ত রায় চৌধুরী কথা মনে পড়ে। 'নিঁশিকান্ত যে fs ছল তার aioe পাঁরচয় দেওয়া সাঁত্যই কাঁঠন । আম যখন কলাভবনে wie হলাম, প্রথমে ওর সাথেই আমার পাঁরচয় হয়। আমাকে সঙ্গে করে সব জায়গায় 1নয়ে যাওয়া, শাঁন্তাঁনকেতনের সমষ্ত Teac সঙ্গে পাঁরচয় কাঁরয়ে দেওয়া নাঁশকাম্তই করোঁছল ৷ তখনকার দিনে কোনও নতুন ছাত্র এলেই সকলে তাকে আপন ক'রে নত, ফলে নতুনরা AACA সঙ্গে AA সহজেই Pret যেতে পারত । নিঁশকান্ত ofa আঁকত ৷ দেখোঁছ যখন সে আঁকতে বসতো তখন আর কাজের ঘর থেকে বড় একটা বের হতো না৷ খাওয়াদাওয়াও প্রায় ভুলে যেত । নাঁশকান্ত যেমন খুব খেতে পারত, খেতে ভালওবাসত তেমাঁন। মাঝে মাঝে কোন অধ্যাপকের WG চড়াও হয়ে খাওয়া আদায় ক'রে নিত |