ভক্তি-রহস্য [সংস্করণ-২] | Bhakti-rahasya [Ed. 2]

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
ভক্তির সাধন দ্বিতীয়তঃ, কোনরূপ ইন্দ্রিয়বেষয় লইয়া যেন আমাদের দ্বেষ উৎপন্ন না হয়। দ্বেষহিংসাই সমুদয় অনিষ্টের মূল আর উহাকে জয় করা বড়ই কঠিন। প্রকৃতপক্ষে আমাদের জীবনের প্রতি weer আমরা ঈর্ষাবিষে জঙ্জরিত হইতেছি--- ইহাই আমাদের প্রায় সমুদয় কার্য্যের অভিসন্ধির মূলে । তৃতীয়তঃ, মোহ । আমরা সর্বদাই এক বস্তুকে অপর বস্তু বলিয়া ভ্রম করিতেছি ও তদঙ্থসারে কার্য করিতেছি---আর তাহার ফল এই হইতেছে যে, আমরা নিজেদের ছঃখকষ্ট নিজেরাই সুষ্টি করিতেছি। আমরা মন্দকে ভাল বলিয়া গ্রহণ করিতেছি । steal কিছু ক্ষণকালের জঙন্ত আমাদের স্নায়ুমণ্ডলীকে উত্তেজিত করে, তাহাকেই সর্বোত্তম বস্তু মনে করিয়| তৎক্ষণাৎ তাহা লইয়া মাতিতেছি; কিছু পরেই দেখিলাম, তাহা হইতে একটা খুব ঘা থাইলাম, কিন্তু তখন আর ফিরিবার পথ নাই । প্রতিদিনই আমর! এই ভ্রমে পড়িতেছি আর অনেক সময় সারা জীবনটাই আমরা এঁ ভুল লইয়াই থাকি । মুহূর্তকালের জন্য ইন্দ্রিয়হুখ-বিধায়ক afar আমর! অনেক বিষয়কে ভাল বলিয়৷ মনে ofan তাহাতে নিযুক্ত হই আর অনেক farce আমাদের ভুল বুঝিতে পারি। শঙ্করাচার্য্যের মতে এই পূর্বোক্ত রাগদ্বেষমোহরূপ ত্রিবিধ দোষবর্জ্জিত হইয়া ইন্জ্রিয়বিষয়সমুহের গ্রহণকে আহারপ্ুদ্ধি বলে । এই আহারপুদ্ধি হইলেই eee হয়, অর্থাৎ Saaz মন ইস্জিরবিষয়সমূহকে গ্রহণ করিয়৷ রাগন্বেষমোহবর্িত ডট



Leave a Comment