মৃত্যু-ক্ষুধা [সংস্করণ-৩] | Mrityu-kshudha [Ed. 3]

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
TR কাটতে কাটতে মুখ না Pees বলল “aps ! আমি তার কি saz? দাইয়ের টাকা দিতে পারবি” সত্যিই ত, সে কি কর্বে। টাকাই বা কোথায় পাওয়া যায়। হঠাৎ পুত্র মুখ তুলে Atay সঙ্গে ব'লে উঠল, “রোজ ঝগড়া কয্মবি মুলোর মা”র সঙ্গে, নইলে সে-ই ত এত খন নিজে থেকে এসে সব SHS !” মুলোর মা আর কেউ নয়+--আমাদের সেই ভীমা প্রথর-দশন। শ্রীমতী হিড়িস্বা! সে শুধু ঝগড়া করতেই জানে মা, একজন ভাল ধাত্রাও | ইতিমধ্যে পাচি চীৎকার wea মুচ্ছিত হয়ে পড়ল । মায়ের প্রাণ আর থাকৃতে পারল না। বোৌঁদের ডেকে মেয়েকে দেখতে ব'লে সে তাড়াতড়ি হিড়িম্বাকে ডাকতে বেরিয়ে পড়ল। তিড়িম্বা তখন তার বাড়ীর কয়েকটা শশা হাতে নিয়ে বাবুদের বাড়ী বিক্রি করতে যাচ্ছিল। পথে গজালের মার সঙ্গে দেখাহহতেই সে মুখটা কুঁচকে অন্য দিকে ফিরিয়ে নিলে। কিন্তু গজালের মার তখন তা লক্ষ্য করবার মত চোখ ছিল না। সে দৌড়ে fefeata হাত দুটে! ধ'রে বললে “হলোর মা, আমায় মাফ Fz ভাই! একটু দৌড়ে আয়, আমার পাঁচি আর বাঁচে না 1” হিড়িত্বা কথা কয়টা ঠিক বুঝতে না পেরে একটু হতভম্ব হয়ে গেল। সে একটু জোর করে হাত ছাড়িয়ে নিয়ে বল্লে, “এ কি ন্যাকামি লা? তুই কি আবার কাজিয়া কয়্বি নাকি পাড়ার মাঝে পেয়ে ?” গজালের মা কেঁদে ফেলে বললে “না বোন সত্য বল্ছি, আল্লার ১২



Leave a Comment