ভারতবর্ষ [বর্ষ-২৮] [খণ্ড-২] | Bharatbarsha [Yr. 28] [Vol. 2]

পৌষ ১৬০৪৭ মষ্টাবিংশ বর দ্বিতীয় খণ্ড | প্রথম সংখ্যা সৃষ্টির স্বাধীনতা ও ইচ্ছাশক্তি ডক্টর জী সুরেশ দেব ডি-এস-সি ১ বর্তমান বিজ্ঞান “কার্্যকারণতত্বকে অস্বীকার করতে চলেছে। যাকে আমরা কার্য বলি আর সেই BG যা থেকে উৎপন্ন হয়েছে বলে মনে করি-_এই উভয়ের মধ্যে সে আজকাল কোনও স্পষ্ট কারণিক সম্পর্ক খুঁজে পাচ্ছে না। তাই তাকে এই সিদ্ধান্ত করতে হয়েছে যে, যা ভূতকালে ংঘটিত হয়েছে কেবলমাত্র তারই ওপরে সমস্ত ভবিষ্যৎ নির্ভর করে না- ভবিষ্যতের মধ্যে YOST সঙ্গে এমন একটা কিছু জড়িত রয়েছে যার অস্তিত্ব সমস্ত Poona মধ্যে পাওয়া যায় না। wer কবি ওমরের মেই প্রসিদ্ধ লাইন “eq প্রথম উষার মধ্যেই তার শেষ মন্ধ্যাও লুকিয়ে আছে” আজকালকার বিজ্ঞান অল্রাস্ত বলে গ্রহণ করে al | এই কার্্যকারণতত্ব og যে বিজ্ঞানের মূল ভিত্তি ছিল তাই নয়, তার গ্রকাণ্ড ইমারতের প্রত্যেকটি ইট এই HG- কারণের সীমে্ট দিয়ে গাথা ছিল। তাই ait বলা যায় যে, এই কাধ্যকারণতত্ত্ব বিজ্ঞানের প্রাণস্বরপ ছিল তা vcr বোধ হয় খুব বেনী বলা হবে a জীবন্ত শরীরে প্রাণশক্তি থাকে তার প্রত্যেক কণার মধ্যে । তেমনিই কাধ্যকারণ ছিল গত শতাব্দীর বিজ্ঞানের প্রত্যেক ক্ষুদ্রতম বিভাগের মধ্যে । তাই যে তত্ত্বের ওপর সে তার সমস্ত ইমারতকে দাড় করিয়েছিল, গ্রথিত করেছিল, বোধ হয় wife fae? সামান্ত একটা ইলেক্ট্‌ নের স্বেচ্ছাচারিতায় তা যখন স্বপ্নবং অলীক ব'লে প্রতীয়মান হ'ল*তথন তার অবস্থা কল্পনা করা QR তার মধ্যে স্থানে স্থানে গোলমার দেখা দিতে লাগল, আর হয়ত কিছুক্ষণের জঙ্তে সে অভিতূত হ'য়ে পড়েছিল । আর তাকে দেখে কেউ কেউ হয়ত বলেছিল, এইবার তার শেষ। কিন্তু সত্যের আকর্ষণ দিয়ে যার শরীর তৈরি, অজ্ঞানের বা মিথ্যার অন্তর্ধানে, তাকে so কি' করতে পারে! সে যে ক্ষণিকের জন্যেও অভিভূত হয়েছিল এই তার পক্ষে file অশোভন,।