ব্রজবিষাণ [সংস্করণ-১] | Bajrabishan [Ed. 1]

So বজ্বিষাণ হ্যা দাদু । ভালই হলো | তুমি আর স্মত্রত তো আলাদা নও। বৃদ্ধ বয়সে একটি ডাক্তার নাতি পাওয়া বিশেষ ভাগ্য বলে মনে করি । মাধবীলতাকুঞ্জের তলায় একখানা বেঞ্চ পাতা বৃদ্ধ নাতিকে নিয়ে সেখানেই বসলেন । নাতিব প্রদীপ্ত মুখের দিকে তাকিয়ে সত্যপ্রসন্ন বললেন, ভাই একটা কথা বোজই ভাবি বলবো, কিন্তু বলা আর হয়ে ওঠে না। কাল Boring এসেছিলেন, বললেন, মিত্তির মশাই, একটি ভাল পাত্রী খোজে আছে, যদি আপনাব মত থাকে তবে কথাটা উত্থাপন করতে পারি। প্রভাত অসহিষ্ণু কণ্ঠে বলল, তা আমরা কি করবো | সত্যপ্রসন্ন হেসে বললেন, আমরা নয় ভাই-_তুমি যদি রাজী থাক তবে এ সম্বন্ধের আলোচনা চলতে পারে । ঠকবে না দাদা, মেয়েটি নাকি পরমা wus বলে, প্রত্যাশায় হাস্যোজ্জ্বল মুখে তাকিয়ে থাকেন। প্রভাত তড়িতাহত আর্তস্ববে বলল, HAVA, অসম্ভব, দাছু-_আর. তুমি যে আদেশ কব, আমি মাথা পেতে নেব-কিন্তু বিয়ে আমি করতে পারবো Al , প্রভাতের বালক বয়সেই যে ater wate আকমস্মিকতায় স্বাধীনতা সংগ্রামের বীজ মনে রোপিত হয়েছিল, আজ তা বহু শাখা প্রশাখায় পত্রে বল্লবীতে বৃক্ষে পবিণত হয়েছে। ভাবতের স্বাধীনতাই তার জীবনের একমাত্র লক্ষ্য--আর সবই গৌণ । দেশমাতৃকার চরণে উৎসপীকৃত প্রভাত মাথা নেড়ে বলল, দাদু, আমাকে তুমি ক্ষমা Fa | বরিশাল তখন স্বাধীনতা আন্দোলনের বিশেষ ভূমিকায় অবতীর্ণ । বিস্মভিয়াস আগ্নেয়গিরির মতই সে অগ্নিগর্ভ। সে কী ভয়ঙ্কর রূপ তার! এ ভয়ঙ্কর রূপেই সে গর্জে উঠল, “স্বাধীনতা-হীনতায় কে বচিতে চায় a”