পরিণীতা | Parinita

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
১৩ ডং " দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ উঠিয়া টাড়াইল ote সাজিয়া-গুজিয়া আসিয়াছিল, তাহার ইচ্ছা on চাহিয়া দেখে । কহিল, দশটা টাকা নিলুম শেখরদা! শেখর “আচ্ছা” বলিল, কিন্তু চাহিয়া দেখি না ee অগত্যা মে এটা' ওটা নাড়িতে লাগিল, মিছামিছি দেরি করিতে লাগিল, কিন্তু কিছুতেই কোন ফল হইল না, তখন ধীরে ধীরে বাহির হইয়া গেল। কিন্তু গেলেক্ট ত চলে না, আবার তাহাকে ফিরিয়া আনিয়া দোরগোড়ায় দাড়াইতে হইল। আজ তাহারা খিয়েটার cafes যাইবে। শেখরের বিনা warn নে যে কোথাও যাইতে পারে না, ইহা সে জানিত। কেহই তাহাকে ইহা বলিয়া দেয় নাই, কিংবা কেন, কি জন্য, এ সব তর্কও কোন দিন মনে উঠে নাই। কিন্তু জীবমাত্রেরই যে একটা স্বাভাবিক সহজ বুদ্ধি আছে, মেই বুদ্ধিই তাহাকে শিখাইয়া দিয়াছিল;* অপরে যাহা ইচ্ছা করিতে পারে, যেখানে খুশী যাইতে পারে, কিন্ত সে পারে না। মে স্বাধীনও নয় এবং মামা-মামির অন্মতিই তাহার পক্ষে যথেষ্ট নয়। সে NCAT অন্তরালে দীড়াইয়া আস্তে আস্তে বলিল, আমরা যে থিয়েটার দেখতে যাচ্ছি। তাহার মৃদু কঠ শেখরের কানে গেল না--সে জবাব দিল না। ললিতা তখন আরো একটু গলা-চড়াইয়া বলিল, সবাই আমার অজঙ্তে দাড়িয়ে রয়েচে যে! এবার শেখর শুনিতে পাইল, বইখানা একপাশে 'নামাইয়া রাখিয়া জিজ্ঞাসা করিল, কি হয়েচে 1 afael একটুখানি রুষ্টভাবে বলিল, এতক্ষণে বুঝি কানে গেল! আমরা থিয়েটারে যাচ্চিয়ে। শেখর বপিল, আমরা কারা 1? আমি, আ্নাকালী, চাকুবালা, তাঁর মামা। ৷ মামাটি কে?



Leave a Comment