মুক্তির মন্দির সোপান তলে | Muktiro Mandiro Sopano Tale

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
zene পর্যন্ত হটিয়ে নিয়ে গিয়ে ছেড়ে দেন। এর কিছুদিন পর চৌকি- ata ট্যাক্স বন্ধ আন্দোলনে যোগ দিয়ে শোভাযাত্রা বার করেন এবং ‘toda ফিরে যাও” ধ্বনি দেওয়ায় ছয়মাস কারাদণ্ডে দণ্ডিত হয়ে বহুরম- পুর জেলে বন্দী থাকেন। ১৯৩৩ সালে মহকুমা কংগ্রেস কমিটি অবৈধ থাকাকালীন GAYS মহকুমা কংগ্রেস সম্মেলনে ও ১৯৩৯ সালে মেদিনীপুর carl কংগ্রেস মহিল৷ সম্মেলনে প্রতিনিধিরূপে যোগদান করেন। তাঁর সেবাপরায়ণতা মেদিনীপুরের বিভিন্ন অঞ্চলের লোকেরা উপলব্ধি করেছেন। তিনি আশেপাশের গ্রামে কলেরা বসস্ত প্রভৃতি রোগ হলে সেবা করতে যেতেন। এজন্য তাঁকে স্থানীয় লোকেরা গান্ধীবুড়ি নাম দিয়েছিল । “ভারত ate’ আন্দোলনে তিনি এক বিরাট সেচ্ছাসেবক বাহিনী নিয়ে থানা দখল করতে যান। এ সময় ইংরেজ Care গুলি চালাতে শুরু করলে সেচ্ছাসেবক বাহিনী ছত্রভঙ্গ হয়ে পড়ে। এই দৃশ্য দেখে জাতীয় পতাকা হাতে মিছিল নিয়ে তিনি Baers পদে অগ্রসর হলেন । এই সময় পুলিশ প্রথমে তার-দুই হাতে এবং শেষে তার কপালে গুলি করে । আমরা দেখলাম জাতীয় পতাকা উচ্চে রেখে পুলিশের গুলিতে তিনি মৃত্যুবরণ করলেন | এভাবে মেদিনীপুরের গান্ধীবুড়ির মৃত্যুকে বরণ করে নিতে হল। 'তবু তার হাতে জাতীয় পতাকা শোভা পাচ্ছিল | মাতঙ্গিনীর জীবনের ব্রত ছিল তিনি এদেশকে স্বাধীন করবেন | তাই সেদিন সেচ্ছাসেবীদের সঙ্গে জীবন মৃত্যুকে পায়ের ভৃত্য করে পতাকা হাতে চলেছেন মাতঙ্গিনী। তার মৃত্যুর মধ্য দিয়ে তিনি জীবনকে সার্থক SATA | মাতঙ্গিনী হাজরার ত্যাগ অনেকের কাছে সামান্য ঘটনা! হলেও তা ৫



Leave a Comment