ইস্পাতের স্বাক্ষর | Ispat-er Swakkhar

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
অমলা দেবজ্যোতির গায়ে হাত দিয়েই আবার সরিয়ে নিল-_না, না। চলো ঠাকুরপো। আমি আর তোমাকে ছৌঁবো না। আর নয়। দেবজ্যোতি জোরে জোরে পা ফেলে খানিকট] এগিয়ে যায়। cee মোটরগাড়ি হেড. লাইট জেলে কারখানার গেট থেকে wernt বেরিয়ে আসে । দেবজ্যোতি আবার থমকে দাড়ায়, অমলা পিছনে পড়ে রয়েছে। ঠাকুর পো! —fF | Fal চাইব না। চেয়ে আর সব পাওয়া যায় কিন্তু ক্ষমা যদি মন থেকে নেমে না আসে ত তা সত্যিকার ক্ষম| হয় না জানি ঠাকুরপো। কিন্তু একট কথা তুমি বিশ্বাস করো-_মিন্ট, আর তোমার মধ্যে আমি কাঁটা হতে চাই নি। বল্বে, তবে কেন এ কাজ করলাম? সত্যি, আমার কোনো হাত ছিল ai. যদি পারতাম তাহলে মুছে দিতাম একটু আগের সব কিছু। তা যখন হয় না, তখন আর কি করবে বলো। আমি কথা দিচ্ছি কাল সকালেই এখান থেকে চলে যাবো | —al | -যাবো ন।! কিন্তু দিনের আলোতে তোমার সামনে এমুখ aiff fe করে দেখাবো ? ara গেলে তোমার মুখই নয় দেখবে! না। কিন্তু নিজের মুখ? সেটা ত আমার সঙ্গেই থাকবে? সত্যি নিজেকে আমি বড় করুণা করি। বেচারী যে মন্দাকিনী চলে যাবার পরও বেঁচে রইল! জীবনের ওপর এত মমতা কেন? সত্যি বৌদি, মন্দাকিনীর মতো মনকে নিজের মূঢ়তা দিয়ে হত্যা করলাম! * --তুমি হত্যা করলে তাকে ? না সে বোকামী করল। তোমার মুল্য না বুঝে শুধু নিজের অভিমানটাকে বড় ক'রে দেখল! আমি নব ত্তনেছি মিন্টুর কাছে STEAM | -_না,না, বৌদি! মন্দাকিনী বড় চড়া হরে নিজেকে বেঁধে ছিল। সেই স্তরের সঙ্গে আমার সঙ্গৎ করার ক্ষমতা ছিল না--সে আমার নাগালের বাইরে ৭৭৫



Leave a Comment